Short JokesJokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> বসের সেদিন মেজাজ খুবই খারাপ। অফিসে ঢুকেই দেখলেন পিয়ন হাতে কিছু কাগজ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে—
বস: এই, কাজের কাজ তো কিছু করিস না। হাতে কী?
পিয়ন: স্যার চিঠি।
বস: কোন ছাগলের চিঠি?
পিয়ন: স্যার আপনার।
বস: কোন গাধা লিখেছে?
পিয়ন: স্যার আপনার বাবা!
> রতন দৌড়ে বাবার কাছে এসে বলছে—
রতন: বাবা, তোমার মুখটা কেমন সে বিষয়ে তোমার ধারণা আছে তো?
বাবা: আছে, কিন্তু কেন?
রতন: না, তেমন কিছু নয়। অসুবিধা হবে না। তোমার দাড়ি কামানোর আয়নাটা ভেঙে ফেলেছি তাই।
> হন্তদন্ত হয়ে পোস্ট অফিসে ঢুকলেন এক ভদ্রমহিলা। পোস্টমাস্টারের কাছে গিয়ে বললেন—
ভদ্রমহিলা: এই যে ভাই শুনছেন, আমার স্বামী হারিয়ে গিয়েছে।
পোস্টমাস্টার: তো পোস্ট অফিসে এসেছেন কেন? থানায় যান।
ভদ্রমহিলা: ওহ! তাই তো! দুঃখিত ভাই। আসলে খুশিতে কী যে করব, বুঝে উঠতে পারছি না!
> পৃথিবীতে সবচেয় কর্মঠ ব্যাক্তি হচ্ছেন তিনি........... ....
যিনি ঘড়ির এলার্ম আবিষ্কার করেছেন!
আর পৃথিবীতে সবচেয়ে ফাঁকিবাজ ব্যাক্তি হচ্ছেন তিনি ...............
যিনি ঘড়ির এলার্ম বন্ধ করার সুইচ আবিষ্কার করেছেন!
> একদিন বিকেলে তিন বন্ধু মিলে গল্প হচ্ছে—
প্রথম বন্ধু: আমার দাদু একজন বিখ্যাত সৈনিক ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি অস্ত্র হাতে ৫০ জন যোদ্ধাকে কুপোকাত করেছিলেন।
দ্বিতীয় বন্ধু: আমার দাদু ছিলেন আরও বিখ্যাত। খালি হাতেই তিনি ১০০ জন যোদ্ধাকে ধরাশায়ী করতে পারতেন।
তৃতীয় বন্ধু: আজ যদি আমার দাদু বেঁচে থাকতেন, তিনিও একজন বিখ্যাত লোক হতেন।
প্রথম বন্ধু: কীভাবে?
তৃতীয় বন্ধু: বেঁচে থাকলে তার বয়স হতো ১৫২, এটাই কি বিখ্যাত হওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়?
> প্রেমিকাকে নিয়ে ডেটিং করতে এক রেস্তোরাঁয় ঢুকল বল্টু।
ওয়েটার: স্যার, মেনুকার্ড দেখে অর্ডার দিন কী কী খাবেন?
খাবারের দাম দেখে বল্টুর কলিজা শুকিয়ে গেল।
বল্টু: আপাতত, চেয়ার-টেবিল সরান। একটু গড়াগড়ি খাই।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)