Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> স্ত্রী স্বামীকে বলছে, সে অনেক মোটা হয়ে গিয়েছে। পাল্টা স্বামীও স্ত্রীকে বলছে সেও মোটা হয়ে গিয়েছে। এই নিয়ে তাদের দুজনের মধ্যে তুমুল ঝগড়া শুরু হয়েছে। এক পর্যায়ে স্ত্রী স্বামীকে বললেন—
স্ত্রী: আমি মোটা হয়েছি কারণ আমি মা হতে চলেছে।
স্বামী: হ্যাঁ, সেজন্যই তো আমারও ওজন বেড়ে যাচ্ছে।
স্ত্রী: তোমার কেন ওজন বাড়বে?
স্বামী: আমিও তো বাবা হতে চলেছি।
> বিল্টুর বাবা বিল্টুর ঘরে এসে কিছু একটা খুঁজছিলেন। হঠাৎ বিল্টুর একটি কোট দেখে সেটির পকেটে তল্লাশি চালাতে গিয়ে পেলেন সিগারেট আর মেয়েদের ফোন নম্বর! বাবা প্রশ্ন করলেন—
বাবা: কবে থেকে এসব চলছে।
বিল্টু: বাবা এই কোটটা তোমার।
> জলিল সাহেব একজন ডাক্তার। তিনি খুবই ভুলো মনের। বয়স চল্লিশ পেরোলেও বিয়ে করেননি জলিল সাহেব। এবার পরিবার থেকে জোর করেই তাকে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিয়ের দিন মেয়ের বাবা মেয়েকে জামাইয়ের হাতে অর্থাৎ জলিল সাহেবের হাতে তুলে দিয়ে কাঁদতে লাগলেন।
জলিল সাহেব তার অভ্যাসবশত স্ত্রীর নাড়ি টিপে ধরে বললেন, ‘খুব উত্তেজিত মহিলা তো।’ তারপর বললেন, ‘জিভ দেখি।’
> স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্য চলছে বেশ কিছুদিন ধরে। কিছুতেই সমঝোতা হচ্ছে না—
স্ত্রী: আমি বাপের বাড়ি চললাম, তুমি থাক তোমার সংসার নিয়ে।
স্বামী: আমিও বের হচ্ছি!
স্ত্রী: তুমিও কি বাপের বাড়ি যাচ্ছো!
স্বামী: না, আমি গরিব-দুঃখীদের দান-খয়রাত করতে যাচ্ছি!
স্ত্রী: কেন?
স্বামী: মানত করেছিলাম। ফলাফল পেতে শুরু করেছি। কথা তো রাখতেই হয়।
> অফিসে যাওয়ার সময় মহাবিরক্ত স্বামী। তাড়াহুড়া করে টাই বাঁধতে বাঁধতে স্ত্রীকে ইঙ্গিত করে বললেন—
স্বামী: না জানি আজ কার মুখ দেখে ঘুম ভাঙছে! সাড়ে ১০টা বাজতে চললো, এখনো ব্রেকফাস্ট কপালে জুটল না!
স্ত্রী: আমাদের খাটের পায়ের দিকের দেওয়াল থেকে বড় আয়নাটা সরাও। তা না হলে রোজ এই একই অভিযোগ করতে হবে তোমাকে!
> চিকিৎসক-রোগীর মধ্যে কথা হচ্ছে।
রোগী: ডাক্তারবাবু, আমার কানের মধ্যে একটি টিকটিকি ঢুকে গিয়েছে।
চিকিৎসক: কখন?
রোগী: সকাল আটটার দিকে।
চিকিৎসক: আরে, এখন দুপুর ১২টা বাজে! আপনি আগে আসেননি কেন?
রোগী: আমি ভেবেছিলাম, সকাল ছ’টার দিকে আমার কানে যে পোকাটা ঢুকেছিল, টিকটিকি ওটাকে খেয়েই বার হবে। কিন্তু এখন দেখছি টিকটিকি-মাছি কোনওটাই বেরোচ্ছে না।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)