Jokes In Bengali: হাঁসের সঙ্গে প্রেম করায় শাস্তি মোরগের, এই JOKES পড়লে খুব হাসবেন

Bengali Jokes: হাসতে থাকলে আশেপাশের পরিবেশ এবং আপনার মেজাজ ভালো থাকে। আজকের ব্যস্ত সময়সূচীতে, লোকেরা হাসতেও ভুলে যায়, তাই আপনাকে হাসানোর জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। এটা পড়ে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

Advertisement
Jokes In Bengali:  হাঁসের সঙ্গে প্রেম করায় শাস্তি মোরগের, এই JOKES পড়লে খুব হাসবেনJokes In Bengali

 Jokes In Bengali: হাসি  মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা  গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

> এক মোরগ আর হাঁস একে অপরের প্রেমে পড়েছে। কিন্তু স্বজাতির বাইরে প্রেম? এই অপরাধে তাদের সাজাস্বরূপ জেলখানায় পাঠানো হলো। জেলাখানায় মন খারাপ করে মোরগ হাঁসকে জিজ্ঞেস করলো—
মোরগ: হাঁস, ওরা কি আমাদের পালক ছেঁটে দেবে?
হাঁস: আমি তো জানি না। তুমি বরং ওই কোনায় বসে থাকা ইঁদুর ভায়াকে জিজ্ঞেস করো?
মোরগ: ইঁদুর ভায়া, ওরা কি আমাদের পালক ছেঁটে দেবে?
উত্তর এলো, আমি ইঁদুর না, শজারু!’

> হোটেলের সাইনবোর্ডে লেখা, যত ইচ্ছা খান, টাকা শোধ করবে আপনার নাতি।
এক লোক হোটেলের এই সাইনবোর্ড দেখে খুব খুশি হয়ে ইচ্ছেমতো খেলেন। খাওয়ার শেষে ওয়েটার হাজির বিল নিয়ে।
ওয়েটার: স্যার, আপনার বিল ৫০০ টাকা।
লোকটি: কী বলছেন ভাই? আমার বিল? কিন্তু আপনাদের সাইনবোর্ডে যে লেখা, ‘আপনি যা খাবেন আপনার নাতি তা শোধ করবে।’
ওয়েটার: সেটা না হয় তিনিই দেবেন। কিন্তু এই ৫০০ টাকা দিন। এটা আপনার দাদু খেয়ে গিয়েছেন।

> এক ছাত্রের রিপোর্টে শিক্ষক লিখলেন, ছেলেটি পড়ায় ভালো, খেলাতেও। একমাত্র দোষ-নারীর দোষ, বড্ড মেয়ে ঘেঁষা আপনার ছেলে। আমি সংশোধনের চেষ্টা করছি।
ছেলেটির বাবা বাড়ি ছিলেন না।
মা রিপোর্টের নিচে লিখলেন, আপনাকে ধন্যবাদ। সংশোধনের উপায় বার করতে পারলে আমাকে জানাবেন। পদ্ধতিটি ছেলের বাবার ওপরও প্রয়োগ করতে হবে।

> নতুন চাকরিতে ঢুকেছে বিপ্লব…
ম্যানেজার: তুমি এখন, মাসে পাঁচশ টাকা বেতন পাবে। দুই মাস পর সেটা হবে এক হাজার টকা।
বিপ্লব: আমি তাহলে স্যার, দুই মাস পরেই কাজে আসব।

Advertisement

> বস: এ কী! আজকে অফিসের হিসাব মিলানোর শেষ তারিখ আর ক্যাশিয়ার নেই? কোথায় গেছেন তিনি?
কেরানি: তিনি গেছেন রেস খেলতে, স্যার।
বস: রেস খেলতে? আমি কি ঠিক শুনছি?
কেরানি: জি স্যার। যাওয়ার আগে বলে গেছেন, ক্যাশ মিলানোর এটাই তার শেষ সুযোগ।

> সুমন: জানিস, ম্যানেজার সাহেব আমাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছেন।
রিতেশ: কেন?
সুমন: ৩ দিন অফিসে যাইনি  তাই।
রিতেশ: ম্যানেজার সাহেবকে বলে দিলেই তো পারতি যে তোর বাবা মারা গেছেন।
সুমন: এ কথা উনি বিশ্বাস করতেন না।
রিতেশ: কেন, কারও কি বাবা মারা যায় না?
সুমন: মারা তো অবশ্যই যায়। কিন্তু, ম্যানেজার সাহেবই যে আমার বাবা!

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

POST A COMMENT
Advertisement