Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> পরিচালক এক বড় মাপের নায়িকাকে নিয়ে কাজ করছেন। কিন্তু নায়িকার কথাবার্তাইয় তিনি খুবই অতিষ্ঠ। পরিচালক সেই নায়িকাকে বলছেন—
পরিচালক: তুমি নাকি তোমার সহ নায়িকাকে কুৎসিত বলেছ?
নায়িকা: কই? না তো!
পরিচালক: তাহলে? কী এমন বলেছ তুমি যে সেই নায়িকা রেগে আগুন হয়ে গেল?
নায়িকা: আমি শুধু বলেছি, তোমাকে টিভির চেয়ে রেডিওতে ভালো দেখায়!
> পল্টু অফিসে ঢুকতে দেরি করেছে। বস এরই মধ্যে কয়েকবার তাকে খোঁজ করেছেন। পল্টুকে না পেয়ে রেগে আগুন হয়ে আছেন তিনি। ছুটতে ছুটতে অফিসে ঢুকলো পল্টু—
বস: এতক্ষণ কোথায় ছিলে?
পল্টু: স্যার, গার্লফ্রেন্ডকে কলেজে পৌঁছে দিতে গিয়েছিলাম।
বস: কাল থেকে সময়মতো অফিসে না এলে চাকরি নট!
পল্টু: ঠিক আছে স্যার, কাল থেকে তাহলে আপনার মেয়েকে আপনিই কলেজে পোঁছে দেবেন।
> পাড়ার এক ছেলেকে দাঁড় করিয়ে মেয়ের বাবা বলল—
মেয়ের বাবা: ইভটিজিং ও ভালোবাসার মাঝে পার্থক্য কী?
ছেলে: মেয়েরা রাজি থাকলে ভালোবাসা আর না থাকলে হয় ইভটিজিং।
মেয়ের বাবা: তুমি কি ইভটিজিং কর?
ছেলে: না, আপনার মেয়ে তো রাজিই!
> পুরোহিত: বুঝলে ভোলা, অ্যারেঞ্জড মেরিজে ডিভোর্সের সংখ্যা কম।
ঘটক: তা-ই তো দেখছি।
পুরোহিত: কিন্তু কেন, তা বলতে পার?
ঘটক: যারা সাহস কইরা নিজের ইচ্ছায় বিয়াটাই করতে পারে না; তারা আবার ডিভোর্স দিবো কোন সাহসে?
> পরীক্ষায় ফেল করা এক ছাত্রকে শিক্ষক বলছেন—
শিক্ষক: তুমি এবারও ফেল করেছ, পড়াশোনায় মন দাও না কেন?
ছাত্র: স্যার, পড়াশোনা হয় মাত্র দুটি কারণে, প্রথমত ভয় আর দ্বিতীয়ত শখ।
শিক্ষক: তোমার কোনটা নেই?
ছাত্র: স্যার আমি কোনো কারণ ছাড়া শখ লালন করি না, আর কাউকে ভয় পাই না।
> বাবা: খোকা, ক্লাস সেভেনে উঠে তোমার কেমন লাগছে?
খোকা: খুবই খারাপ, বাবা।
বাবা: বলো কী! কেন? ক্লাস সেভেনেই তো আমি আমার জীবনের সেরা তিনটা বছর কাটিয়েছি!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)