Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> একটি লোক সকাল সকাল ফেসবুক খুলে বসেছিল। তার এক মহিলা বন্ধু লুচি, আলুরদমের ছবি আপলোড করে লিখলেন, ‘এসো, সবাই ব্রেকফাস্ট করি।’
লোকটি কমেন্ট করলেন, ‘খুব ভালো টেস্ট ছিল, দারুণ লাগলো।’
লোকটির স্ত্রী এই কমেন্ট দেখে স্বামীকে আর টিফিন দিলেন না।
চার ঘণ্টা না খেতে দেওয়ার পর স্ত্রী বললেন—
স্ত্রী: কই গো, শুনছো?
স্বামী: কী হয়েছে?
স্ত্রী: তুমি কি লাঞ্চ ঘরে করবে নাকি ফেসবুকে?
> দুই বন্ধু গিয়েছে শিকারে। এমন সময় তারা বাঘের পায়ের ছাপ আবিষ্কার করলো। ফিসফিস করে এক বন্ধু বললো অপরজনকে—
১ম বন্ধু: এই দেখেছিস এটা কিসের পায়ের ছাপ?
২য় বন্ধু: হ্যাঁ, দেখে তো মনে হচ্ছে বাঘের।
১ম বন্ধু: আচ্ছা তাহলে তুই পায়ের ছাপ ধরে সামনে গিয়ে দেখ, বাঘটা কোথায় গেল।
২য় বন্ধু: তুই তাহলে কি করবি?
১ম বন্ধু: আরে আমি পিছনে গিয়ে দেখে আসি, বাঘটা কোথা থেকে এলো!
> রাশিয়ার এক কোম্পানিতে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছে পল্টু।
কোম্পানির প্রতিনিধি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন—
কোম্পানি প্রতিনিধি: আপনি রুশ ভাষা বোঝেন তো?
পল্টু: জ্বি স্যার, বাংলা করে দিলে বুঝি।
> স্বামীঃ (স্ত্রীকে) এই শুনছো! আমার শার্টটা ধুয়ে রাখবে। নইলে...
স্ত্রীঃ (রেগে গিয়ে) নইলে, নইলে কী করবে?
স্বামীঃ নিজেই ধুয়ে নেব।
> অসুস্থ ছেলে কিছুতেই ট্যাবলেট খেতে চায় না। তাই মা বাধ্য হয়ে সিদ্ধ ডিমের ভেতরে ট্যাবলেট ঢুকিয়ে ছেলেকে খেতে দেয়।
কিছুক্ষণ পর মা এসে জিজ্ঞেস করলেন :
বাবা, ডিমটা কি খেয়েছ?
ছেলে: হ্যা মা, খেয়েছি। তবে ডিমের বিচিটা ফেলে দিয়েছ।
> ছোটন: বল তো খোকন, ঘড়ি আবিষ্কার না হলে কেমন হতো?
খোকন: ভারি মজা হতো।
ছোটন: (অশ্চির্য হয়ে) ভারি মজা হতো মানে?
খোকন: কেন, যত ইচ্ছা দেরি করে স্কুলে যেতে পারতাম।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)