Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> কাজী: বুঝলে রমিজ মিয়া, অ্যারেঞ্জড ম্যারেজে তালাকের সংখ্যা কম।
ঘটক: তাই তো দেখতাছি হুজুর।
কাজী: কিন্তু কেন, তা বলতে পার?
ঘটক: যারা সাহস কইরা নিজের ইচ্ছায় বিয়াটাও করতে পারে না; তারা আবার তালাক দিবো কোন সাহসে?
> ডাক্তারের চেম্বারে এক রোগী এসেছেন। সমস্যার কথা বললেন ডাক্তারকে। এবার ডাক্তার রোগীকে বলছেন—
ডাক্তার: আপনি যদি আমার ওষুধ খান সুস্থ হলে আমায় কী পুরস্কার দেবেন?
রোগী: স্যার, আমি খুব গরীব মানুষ।
ডাক্তার: সমস্যা নেই, আপনার যা সামর্থ্য তাই দেবেন।
রোগী: স্যার,আমি কবর খুঁড়ি, আপনারটা বিনা পয়সায় খুঁড়ে দেবো।
> বাবা ছেলেকে খুব বকছে আর বলছে—
বাবা: তোকে না বলেছিলাম, পরীক্ষায় পাস করলে সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: হ্যাঁ, বলেছিলে তো।
বাবা: তবুও ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করছিলি?
ছেলে: কেন, সাইকেল চালানো শিখছিলাম!
> বল্টুর চোখ কালো, নাক লাল আর কপাল ফোলা আর মাটি লাগানো।
স্ত্রীর জুতো কিনতে বাজারে গেছে বল্টু।
বল্টু: ভাই, এক জোড়া লেডিস চপ্পল দেন তো। একটু নরম আর তুলতুলে দেখে দেবেন।
দোকানদার: হ্যাঁ দাদা, তা আপনার চেহারা দেখেই বোঝা যাচ্ছে। বলতে হবে না। এই জোড়া নেন।
এবার থেকে চোখ লাল হবে না। কপালে জাস্ট মাটিই লাগবে।
> ১ম ব্যক্তি: ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
২য় ব্যক্তি: কেন! কোথাও যায়নি তো!
১ম ব্যক্তি: কেন মজা করছেন ভাই? সত্যি করে বলেন না!
২য় ব্যক্তি: মজা কেন করবো ভাই? আমি তো বিশ বছর ধরে দেখছি, রাস্তাটা এখানেই আছে।
> এক মহিলা আরেক মহিলাকে বললেন,
‘আমি আর আমার স্বামী দু’জনেই চাকরি করি। কিন্তু দামি শাড়ি কিনতে পারি না। আপনাকে রোজই দেখি নতুন নতুন দামি শাড়ি পরতে। বোধহয় আপনাদের বড় কোনো ব্যবসা আছে। তাই না?
দ্বিতীয় মহিলা: হ্যাঁ, আমার স্বামীর বিরাট লন্ড্রি আছে।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)