Viral Memes: জোকস মানুষের জীবনে চাপ কমায়, যার ফলে নতুন শক্তি অনুভূত হয়। হাসি প্রতিটি মানুষের জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন আমাদের মুখে হাসি থাকে, তখন একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হয়। আসুন হাসতে হাসতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> স্বামী: আজকে এই রুটিগুলো কীভাবে পুড়িয়েছে?
স্ত্রী: কারণ আমি দিনে দিনে সুন্দর হয়ে যাচ্ছি।
স্বামী: তোমার সুন্দর হওয়ার সঙ্গে পোড়া রুটির কী সম্পর্ক?
স্ত্রী: আমার সৌন্দর্য দেখে রুটিও জ্বলতে শুরু করেছে।
> ছ্যাঁকা খাওয়া এক প্রেমিককে সান্ত্বনা দিয়ে বন্ধু বলল, ‘আরে দূর, মলি কোনো মেয়ে হলো? ওর মতো মেয়েকে ভুলতে কয় দিন লাগে? তুই আবার মনের মতো কাউকে পেয়ে যাবি।’
হতাশ প্রেমিক দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল, ‘ভোলার উপায় নাই রে, গত মাসে আমি ওকে ইনস্টলমেন্টে অনেক কিছু কিনে দিয়েছি।’
> বাচ্চা: বাবা আমাদের নতুন প্রতিবেশী খুব গরিব?
বাবা: তুমি জানলে কীভাবে?
বাচ্চা: ওদের ছেলে এক টাকার কয়েন গিলে ফেলেছে, কাঁদতে কাঁদতে মায়ের অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে!
> স্ট্যাচু অব লিবার্টির নীচে প্রেমিক প্রেমিকা খুব রোমান্টিক মুডে বসে আছে…
প্রেমিক: বলো তো, স্ট্যাচু অব লিবার্টির হাতে এতো কম আলো কেন?
প্রেমিকা: যাতে আমরা এর নীচে বসে আরও বেশি লিবার্টি পেতে পারি।
> মেয়ে: তুমি যদি আবার আমাকে ওভাবে চুমু খাও, আমি চিরজীবনের জন্য তোমার হয়ে যাব।
ছেলে: সাবধান করে দেবার জন্য, ধন্যবাদ।
> স্ত্রী: কে ফোন করেছিল?
স্বামী: হবে কোনো পশু প্রেমিক। জিজ্ঞেস করলো, গাধাটা এখনও বাড়ি আছে কিনা!
> অভিভাবক: স্যার আপনার কী মনে হয়? আমার ছেলে বড় হয়ে কী হবে?
শিক্ষক: মনে হয়, মহাকাশচারী হবে।
অভিভাবক: এতো কিছু রেখে ও মহাকাশচারী হবে, এটা কেনো মনে হলো স্যার?
শিক্ষক: ওকে যখন ক্লাসে কোনো পড়া জিজ্ঞেস করি, মনে হয় এইমাত্র আকাশ থেকে পড়লো।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)