Jokes: হাসি-ঠাট্টা করা শুধুমাত্র আশেপাশের পরিবেশকে হালকা এবং মনোরম রাখে না, তবে ব্যক্তির মনও শান্ত ও খুশি থাকে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও সবসময় হাসতে পরামর্শ দেন। আপনিও যদি নিজেকে ফিট রাখতে চান, তাহলে প্রতিদিন মজার জোকস পড়ুন।
> স্ত্রী: জানো, বিয়ের পর তুমি আমার নামও মনে রাখো না!
স্বামী: আরে না না, মনে থাকে তো!
স্ত্রী: তাহলে বলো দেখি আমার নাম কী?
স্বামী (আতঙ্কে): এখন যেটা আছে, সেটাই তো ঠিক আছে! বদলাতে হবে নাকি?
> বন্ধু: তুই কবে প্রেমে পড়লি?
ছাত্র: যখন পড়াশোনায় পড়তে ইচ্ছা করত না।
বন্ধু: তাই বলে প্রেম?
ছাত্র: হ্যাঁ, প্রেমে পড়লে কেউ প্রশ্ন করে না-‘তুই কতো ঘণ্টা পড়িস?’
> প্রেমিকা: আমি অসুস্থ, তুমি ডাক্তার না হয়ে কী করো?
প্রেমিক: আমি হৃদয়ের ডাক্তার-তোমার প্রেম রোগ সারাতে এসেছি!
প্রেমিকা: তাহলে স্টেথো কই?
প্রেমিক: তোমার চোখেই তো হৃদস্পন্দন শুনি!
> শিক্ষক: তুহিন বলো তো, পৃথিবীর সবচেয়ে বোকা প্রাণির নাম কী?
তুহিন: স্যার, গরু হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বোকা প্রাণি।
শিক্ষক: কীভাবে?
তুহিন: স্যার, গরু নিজে জল খায়, আর দুধ দেয় মানুষকে।
> বিউটি পার্লারের গেটের পাশে সাইনবোর্ড লাগানো—
‘এই পার্লারের গেট দিয়ে কোনো সুন্দরী মেয়েকে বের হতে দেখলে মনের ভুলেও শিস বাজাবেন না।
কেননা সে কিন্তু আপনার ঠাকুমাও হতে পারে!’
> মা মশা বলছে তার সন্তানদের—
মা: তোমরা যদি সারাদিন ভালো আচরণ করো, তাহলে রাতে তোমাদের পিকনিকে নিয়ে যাব।
বাচ্চা: পিকনিকে? কোথায় হবে সেটা?
মা: পাশের জঙ্গলে। একদল ট্যুরিস্ট এসেছে। সারারাত কাটাবে ওখানে।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)