Bengali Chutkule: মন থেকে হাসলে টেনশন কমে। চিকিৎসকদের মতে, ডিপ্রেশনের রোগীদের জন্য হাসি একটি ওষুধের মতো। হাসতে থাকলে মানসিক চাপ ও রোগ দূর হয়ে যায়। শরীরকে ফিট ও সুস্থ রাখতে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা খুবই জরুরি। আসুন হাসতে হাসতে ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> শিক্ষক- পড়ালেখায় মন দাও না কেন?
টিটু- কারণ পড়াশুনা হয় মাত্র দুটি কারণে।
প্রথম কারণ ভয় আর দ্বিতীয় কারণ শখ,
আমি কোনো কারণ ছাড়া শখ লালন করি না এবং কাউকে ভয় পাই না।
> বিজ্ঞান শিক্ষক ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করলেন… “অ্যালোভেরা” কী?
ছাত্র- স্যার, পঞ্জাবে, ছোট ভাই যখন "হুইস্কি" এর পেগ বানিয়ে বড় ভাইকে দেয়, সে তখন বলে "এ লো ভিরা"।
> শিক্ষক- আজ স্কুলে দেরি করে আসার জন্য কী অজুহাত নিয়ে এসেছো?
ছাত্র- সরি স্যার! আজ এত দ্রুত ছুটে এসেছি।
সেই অজুহাত ভাবার সুযোগও পাইনি।
>শিক্ষক- ক্লাসে দেরি করলে কেন?
মেয়ে- স্যার, একটা ছেলে আমাকে ফলো করছিল।
শিক্ষক- তাহলে?
মেয়ে- সে খুব ধীরে হাঁটছিল।
> শিক্ষক- ১৫টি ফলের নাম বল?
ছাত্র- পেয়ারা।
শিক্ষক - ভাল হয়েছে।
ছাত্র-আম।
শিক্ষক- ভালো।
ছাত্র- আপেল।
শিক্ষক-খুব ভালো হয়েছে। ৩টে হয়ে গেল।
বাকি ১২টা বলো।
ছাত্র- এক ডজন কলা।
>শিক্ষক- এমন কী জিনিস যা আমরা দেখতে পারি না, অনুভবও করতে পারি না, তবুও তাকে ছাড়া বাঁচতে পারি না?
মনু- হাওয়া।
শিক্ষক- খুব ভালো।
মনু- না স্যার, এটা ছাড়া আর কিছু আছে,
শিক্ষক- আচ্ছা তুমি বলো এটা কী?
মনু - ইন্টারনেট কানেকশন।
> পরীক্ষায় লিখতে হবে ৪ পৃষ্ঠার একটি প্রবন্ধ দিয়েছেন শিক্ষক।
বিষয় ছিল- অলসতা কি?
এক ছাত্র ৩ পৃষ্ঠা খালি রেখেছিল এবং চতুর্থটিতে বড় অক্ষরে লিখেছিল... 'এটি অলসতা'।
> শিক্ষক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, বলো এক বছরে কত রাত হয়..
ছাত্র- ১০ রাত।
শিক্ষক- ১০ কীভাবে
ছাত্র- ৯ নবরাত্রি এবং ১ শিবরাত্রি।
ওই শিক্ষক এখনও কোমায়।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)