JOKES: মানসিক চাপ নেওয়া স্বাস্থ্যের জন্য কোনও বিপদের থেকে মুক্ত নয়। শরীরকে ফিট ও সুস্থ রাখতে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা খুবই জরুরি। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার কিছু জোকস। যা পড়ার পর আপনি হাসবেন।
>গভীর রাতে স্ত্রী ঘুম থেকে জেগে উঠে দেখেন পাশে স্বামী নেই। তাকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং টেবিলে।
দেখেন, তিনি এক কাপ কফি নিয়ে দেয়ালের দিকে স্থির তাকিয়ে আছেন।
স্ত্রী লক্ষ্য করলেন, স্বামী গভীর চিন্তামগ্ন। কফিতে একবার চুমুক দিচ্ছেন আর চোখের জল মুচ্ছেন।
স্ত্রী কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কী হয়েছে তোমার?
দেয়াল থেকে চোখ ফিরিয়ে স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে স্বামী বললেন, আজ থেকে ২০ বছর আগের সেই দিনের কথা তোমার মনে আছে?
স্ত্রী বললেন, হ্যাঁ।
স্বামী বললেন, তোমার বাবা বলেছিলেন, হয় আমার মেয়েকে বিয়ে করবে, নয়তো ২০ বছরের জন্য জেল খাটতে হবে মনে আছে?
স্ত্রী বললেন, হ্যাঁ, তাও মনে আছে।
স্বামী চোখ মুছে বললেন, সেদিন যদি তোমাকে বিয়ে না করে জেলে যেতাম, তাহলে আজ মুক্তি পেতাম!
>বিল্টু তার মাকে একদিন বলছে-
বিল্টু- মা, আমার বন্ধুরা আজ বাড়ি আসবে, আমার খেলনাগুলো লুকিয়ে রেখো।
বিল্টুর মা - কেন? তোর বন্ধুরা কি চোর? ছি. ছি. ছি. তু্ই আমার ছেলে হয়ে চোরদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছিস?
বিল্টু - না মা, তুমি ভুল বুঝছ! ওরা চোর না! খেলনাগুলো আলমারিতে লুকিয়ে না রাখলে ওরা নিজেদের খেলনা চিনে ফেলবে!
>সুন্দরী এক মেয়ে, এক তরূণ ট্যাটু ডিজাইনারের কাছে গেল পায়ে ট্যাটু করাতে।
তরুণটি আঁকতে শুরু করল, আর একটু পরপর বলতে লাগল স্কার্টটা আরেকটু উপরে উঠান।
বারবার স্কার্ট উঠাতে উঠাতে বিরক্ত তরুণী জানতে চাইল, আপনি কী আঁকছেন পায়ে?
উত্তর এল, জিরাফ।
>এক ভদ্রলোক বিয়ের জন্য পাত্রী দেখছেন। কিন্তু কোন মেয়েই পছন্দ হয় না। কারো রং কালো, কারো বেশি ফর্সা, কেউ বা সাদা কাগজের মতো, কেউ খাটো, কেউ আবার লম্বা। কারো চুল সুন্দর তো চোখ খারাপ। কারো আবার উল্টো। এই করেই তার দিন কেটে যাচ্ছে। কিন্তু মনের মতো সুন্দরী পাওয়া যাচ্ছে না।
ভদ্রলোক বহুদিন পর এক মেয়ে দেখতে গেল। মেয়ের মা তাকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কেঁদে উঠলেন। বলতে লাগলেন-
মেয়ের মা : কত্তো দিন পর দেখা, ভালো আছো তুমি?
মেয়ের বাবা : ওনার সঙ্গে তোমার কী সম্পর্ক?
মেয়ের মা : একুশ বছর আগে উনি (ছেলে) আমাকেও দেখতে এসেছিলেন। আজ আমার মেয়েকেও। বেচারা এখনো মনের মতো বউ পেলো না।
>স্ত্রী : ওগো, একটা কথা বলবো?
স্বামী : হ্যাঁ, কী কথা বলো?
স্ত্রী : আমার ভয় করছে।
স্বামী : ভয় নেই তুমি বলো!
স্ত্রী : আমি মা হতে চলেছি।
স্বামী : তা তো খুশির খবর। এটা বলতে ভয় কেন পাচ্ছো?
স্ত্রী : না মানে, বিয়ের আগে একবার মা হয়েছিলাম। শুনে বাবা আমাকে মেরেছে। তাই ভাবলাম তুমি যদি কিছু বলো।
>পুরুষ কত প্রকার
পরীক্ষায় প্রশ্ন এসেছে- পুরুষ কত প্রকার ও কী কী? প্রত্যেক প্রকারের সংজ্ঞা দাও।
এক মেয়ের উত্তর : পুরুষ তিন প্রকার, যথা- উত্তম পুরুষ, মধ্যম পুরুষ, নাম পুরুষ।
উত্তম পুরুষ : যে বছরে অনেকগুলো শাড়ি, মেকাপ, গয়না কিনে দেবে, সে উত্তম পুরুষ।
মধ্যম পুরুষ : যে বছরে তিনটা শাড়ি আর টুকটাক সামগ্রী দেবে, সে মধ্যম পুরুষ।
নাম পুরুষ : যে বছরে একটা শাড়ি ছাড়া তেমন কিছু কিনে দেবে না, সে নাম পুরুষ। তাকে আমি বিয়ে করব না!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)