Teacher Student Jokes: বিদ্যুৎ চলে গেলে আমরা কী দেখতে পাই? ছাত্রের উত্তর শুনে চক্ষু চড়কগাছ শিক্ষকের!

Bengali Chutkule: মন থেকে হাসলে টেনশন কমে। চিকিৎসকদের মতে, ডিপ্রেশনের রোগীদের জন্য হাসি একটি ওষুধের মতো। হাসতে থাকলে মানসিক চাপ ও রোগ দূর হয়ে যায়। শরীরকে ফিট ও সুস্থ রাখতে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা খুবই জরুরি। আসুন হাসতে হাসতে ভাইরাল জোকস পড়া যাক।

Advertisement
বিদ্যুৎ চলে গেলে আমরা কী দেখতে পাই? ছাত্রের উত্তর শুনে চক্ষু চড়কগাছ শিক্ষকের!

JOKES: মানসিক চাপ নেওয়া স্বাস্থ্যের জন্য কোনও বিপদের  থেকে মুক্ত নয়। শরীরকে ফিট ও সুস্থ রাখতে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা খুবই জরুরি। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার কিছু জোকস। যা পড়ার পর আপনি হাসবেন।


> দীর্ঘ ২৪ বছর ধরে সংসার করার পরে স্বামী-স্ত্রীর কথোপকথোন—
স্ত্রী: সুইটহার্ট! আমাদের ২৫তম বিবাহবার্ষিকীতে তুমি আমার জন্য কী করবে?
স্বামী: তোমাকে আমি নিঝুম দ্বীপে নিয়ে যাব! সেখানে চারিদিকে শুধু নীল সমুদ্র। আশেপাশে লোকজন তেমন চোখে পড়ে না।
স্ত্রী: আহ! কী মজার হবে! আর ৫০তম বার্ষিকীতে?
স্বামী: তোমাকে সেখান থেকে ফিরিয়ে আনবো!

> হাসপাতালে অপারেশন থিয়েটার প্রস্তুত। যার অপারেশন হবে সেই ব্যক্তিকে চিকিৎসক জিজ্ঞেস করলেন—
চিকিৎসক: আপনার বয়স কত?
রোগী: ২৮ বছর
চিকিৎসক: ডাক্তারের কাছে বয়স লুকোতে নেই।
রোগী: ৩২ বছর।
চিকিৎসক: অ্যানেসথেসিয়ার জন্যে প্রকৃত বয়স জানা খুবই জরুরি! না হলে পরে সমস্যা হবে আপনার।
রোগী: ৩৭ বছর সর্বোচ্চ।
চিকিৎসক: বয়সের তুলনায় ওষুধের মাত্রা কম হলে আপনি ব্যথা পাবেন। বেশি হলে কিডনি আক্রান্ত হতে পারে।
রোগী: ৪২ বছরের একটুও বেশি না ডাক্তার।
চিকিৎসক: আমার সন্দেহ হচ্ছে, আরেক বার ভেবে বলুন, প্লিজ!
রোগী: বিশ্বাস করুন, ৪৮ বছর! এবার মরে গেলে যাব, কিন্তু আর একদিনও বাড়াতে পারব না।

> স্ত্রী: ওগো জানো, আজ একটি বিশেষ দিন?
স্বামী: কীসের বিশেষ দিন?
স্ত্রী: আজ আমাদের ১০ম বিবাহবার্ষিকী। তাই তুমি আজ ১০টা মুরগি এনো, জমিয়ে পার্টি দেব।
স্বামী: দুঃখিত, ১০ বছর আগে করা আমার একটা ভুলের জন্য এত টাকা খরচ করতে পারব না?

> ছেলে: বাবা, বাবা! ভাই না একটা পোকা খেয়ে ফেলেছে।
বাবা: কী বলিস? সর্বনাশ হয়ে গেছে!
ছেলে: ভয় পেয়ো না বাবা। আমি সঙ্গে সঙ্গে ভাইযকে পোকা  মারার বিষ খাইয়ে দিয়েছি।

> শিক্ষক : বলো তো, বিদ্যুৎ চলে গেলে আমরা কী দেখতে পাই?
ছাত্র : আমাদের ভবিষ্যৎ স্যার!
শিক্ষক : মানে! বিদ্যুৎ গেলে আমাদের ভবিষ্যৎ কীভাবে দেখা যায়?
ছাত্র : কেন স্যার, আপনিই তো বলেছেন, আমাদের ভবিষ্যৎ নাকি অন্ধকার!

Advertisement


> শিক্ষক : রনি, তুমি বড় হয়ে কী হতে চাও বলো তো?
রনি : স্যার, আমি বড় হয়ে গুগলের সিইও হতে চাই। আমার তখন সুন্দর সুন্দর পোশাক থাকবে। দামি ব্র্যান্ডের গাড়ি থাকবে। সুস্বাদু সব খাবার খাব। উড়োজাহাজে দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াব। ফাইভ স্টার হোটেলে থাকব।
শিক্ষক : ব্যস হয়েছে। এত বড় উত্তর দেওয়ার কোনো দরকার নেই। সংক্ষেপে বললেই হবে। সবাই ছোট্ট করে উত্তর দেবে। আচ্ছা মিতু, তুমি বড় হয়ে কী হতে চাও?
মিতু : রনির বউ।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 


 

POST A COMMENT
Advertisement