Viral Memes: জোকস মানুষের জীবনে চাপ কমায়, যার ফলে নতুন শক্তি অনুভূত হয়। হাসি প্রতিটি মানুষের জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন আমাদের মুখে হাসি থাকে, তখন একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হয়। আসুন হাসতে হাসতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> প্রথম ঢপবাজ: আমি এত গরম চা খাই যে, কেটলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই!
দ্বিতীয় ঢপবাজ: কী বলিস! আমি তো চা-পাতা, জল, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে ওভেনে বসে পড়ি!
> বাবা: তোকে না বলেছিলাম পাস করলে সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: হ্যাঁ, বলেছিলে।
বাবা: তবুও ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করেছিলি?
ছেলে: কেন, সাইকেল চালানো শিখছিলাম!
> রোগী: আজ আমি বুঝতে পারছি, সামান্য জ্বরও যে কত ভয়াবহ হতে পারে।
ডাক্তার: কীভাবে বুঝলেন?
রোগী: কীভাবে আর? আপনার লেখা ওই প্রেসক্রিপশনের কাগজটা দেখে!
ডাক্তার: তাতে কী?
রোগী: এত ওষুধ কেনার টাকা কোথায় পাবো?
> বিক্রেতা: এই নাও, তোমাকে ওজনে একটু কম দিলাম। বাড়ি নিয়ে যেতে সুবিধা হবে।
পল্টু: এই নিন টাকা।
বিক্রেতা: এ কী, মাছের দাম তো একশ টাকা, দশ টাকা দিলে কেন?
পল্টু: টাকা একটু কম দিলাম। তাতে আপনার গুনতে সুবিধা হবে!
> পুলিশ: আপনি কি বিবাহিত?
বল্টু: হ্যাঁ, একটি মেয়েকে বিয়ে করেছি।
পুলিশ: আরে! সেটা তো বটেই, ছেলেকে কেউ বিয়ে করে না-কি?
বল্টু: হ্যাঁ, করেছে তো!
পুলিশ: কে করেছে?
বল্টু: কেন? আমার বোনই তো একটা ছেলেকে বিয়ে করেছে।
> গেদু: কি রে লেদু, বৃষ্টির মধ্যে কী করিস?
লেদু: বৃষ্টির মধ্যে বাগানে জল দিচ্ছি! তুই কী করিস?
গেদু: গাছের আম পাকা কি-না, সেটা দেখার জন্য গাছে উঠে নিশ্চিত হচ্ছি।
লেদু: ধুর, নেমে ঢিল দিয়ে দেখ আম পারা যায় কি-না!
> বাসর রাতে পল্টু তো খুব দ্বিধায় পড়ে গেল! স্ত্রীর সঙ্গে কী কথা বলবে সে?
আধা ঘণ্টা অনেক চিন্তা-ভাবনা করল। তারপর হুট করেই তার স্ত্রীকে বলল-
পল্টু: আপনার বাসার লোকেরা কী জানে?
স্ত্রী: কী জানবে?
পল্টু: আজকে যে আপনি এখানে থাকবেন।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)