scorecardresearch
 

Jokes in Bengali: স্ত্রীর জন্য জুতো কিনতে বাজারে গেল বল্টু, দোকানদারের জব্বর জবাব জানলে হেসে লুটোপুটি হবেন

Bengali Jokes: হাসতে থাকলে আশেপাশের পরিবেশ এবং আপনার মেজাজ ভালো থাকে। আজকের ব্যস্ত সময়সূচীতে, লোকেরা হাসতেও ভুলে যায়, তাই আপনাকে হাসানোর জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। এটা পড়ে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি

 Jokes In Bengali: হাসি  মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা  গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

> নায়িকা: ওই হিরের দুল জোড়ার দাম কত?
ম্যানেজার: শুধু ১০টি চুমু দিলেই হবে।
নায়িকা: আচ্ছা, আর ওই শাড়িটি?
ম্যানেজার: ওটার জন্য ৫টি।
নায়িকা: দুটোই প্যাকেট করে দিন।
ম্যানেজার দুল আর শাড়ি প্যাকেট করে নায়িকার হাতে ধরিয়ে গলা বাড়িয়ে দাঁড়ালেন।
এবার নায়িকা তার সঙ্গে থাকা কাজেরলোককে বললেন—
নায়িকা: বিল চুকিয়ে দাও। খবরদার ১৫টার বেশি দিও না কিন্তু!

> এক রাতে বল্টুর ঘরে চোর ঢুকল। টের পেয়ে বল্টুর বউ বলছে-
বউ: এই তাড়াতাড়ি নিচে এসো।
বল্টু: কেন?
বউ: একটা চোর ঘরে ঢুকেছে। হায় হায়! তোমার জন্য যে কেকটা বানাইছি, সেটা খেয়ে ফেলছে! তাড়াতাড়ি আসো!
বল্টু: এখন আমি কী করব? পুলিশ ডাকব না-কি অ্যাম্বুলেন্স ডাকব?

আরও পড়ুন

> বল্টুদের বাড়ির নীচ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন এক পথচারী। 
কিছুক্ষণ পর তিনি উঠে এলেন বল্টুদের ড্রয়িং রুমে। 
কারণ তিনি নীচ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় বারান্দা থেকে কে যেন তার গায়ে জল  ফেলেছে।
তাই বাবা বল্টুকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তুমি কি ভদ্রলোকের গায়ে বারান্দা থেকে জল ফেলেছ?’ 
বল্টু বলল, ‘না বাবা।’ বাবা বললেন, ‘কিন্তু বারান্দায় তুমি ছাড়া আর কেউ ছিল না। তাই না?’
অবশেষে বণ্টুর মা এলেন। তিনি বললেন, ‘বল্টু সোনা, সত্যি কথাটা স্বীকার কর। ভদ্রলোককে সরি বল।’ 
তখন বল্টু কাঁদ কাঁদ হয়ে বলল, ‘মামনি, সত্যি বলছি আমি জল ফেলিনি। আমি তো শুধু হিসু করেছিলাম।’

Advertisement

> বল্টুর চোখ কালো, নাক লাল আর কপাল ফোলা আর মাটি লাগানো। 
স্ত্রীর জুতো কিনতে বাজারে গেছে বল্টু। 
বল্টু: ভাই, এক জোড়া লেডিস চপ্পল দেন তো। একটু নরম আর তুলতুলে দেখে দেবেন।
দোকানদার: হ্যাঁ দাদা, তা আপনার চেহারা দেখেই বোঝা যাচ্ছে। বলতে হবে না। এই জোড়া নেন।
 এবার থেকে চোখ লাল হবে না। কপালে জাস্ট মাটিই লাগবে।  

> ১ম ব্যক্তি: ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
২য় ব্যক্তি: কেন! কোথাও যায়নি তো!
১ম ব্যক্তি: কেন মজা করছেন ভাই? সত্যি করে বলেন না!
২য় ব্যক্তি: মজা কেন করবো ভাই? আমি তো বিশ বছর ধরে দেখছি, রাস্তাটা এখানেই আছে।

> এক মহিলা আরেক মহিলাকে বললেন, 
‘আমি আর আমার স্বামী দু’জনেই চাকরি করি। কিন্তু দামি শাড়ি কিনতে পারি না। আপনাকে রোজই দেখি নতুন নতুন দামি শাড়ি পরতে। বোধহয় আপনাদের বড় কোনো ব্যবসা আছে। তাই না?
দ্বিতীয় মহিলা: হ্যাঁ, আমার স্বামীর বিরাট লন্ড্রি আছে।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Advertisement