Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> গভীর রাতে বার থেকে বের হলো মাতাল কাক।
> সিকিউটি গার্ডের চাকরির জন্য ইন্টারভিউতে গেলেন বল্টু।
চাকরিদাতা: সিভি তো দিয়েছেন। সেখানে ইংরেজি ভাষা জানার কথা লেখা নেই। ইংরেজি জানেন না?
বল্টু: চোর-ডাকাত কী ইংল্যান্ড, আমেরিকা থেকে আসবে?
> মেয়ের বাবার কাছে পাত্র হিসেবে সাক্ষাৎকার দিতে গেছে ছেলে-
মেয়ের বাবা: সিগারেট খাও?
ছেলে: হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা: মদ খাও?
ছেলে: হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা: বার বা নাইট ক্লাবে যাওয়ার অভ্যাস আছে?
ছেলে: হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা: সবই তো দেখছি নেগেটিভ, পজিটিভ কিছু নেই?
ছেলে: হ্যাঁ। তা-ও আছে।
মেয়ের বাবা: কী সেটা?
ছেলে: সেটা হচ্ছে এইচআইভি মানে এইচআইভি পভিটিভ।
> প্রেমিকা: তুমি আমার জন্য তাজা ফুল না এনে প্লাস্টিকের ফুল কেন এনেছ?
প্রেমিক: তাজা ফুল বেশি সময় তাজা থাকে না।
প্রেমিকা: তাতে সমস্যা কি?
প্রেমিক: তোমার জন্য নীচে অপেক্ষা করতে করতেই ওই ফুল শুকিয়ে যায়।
> ফেসবুকে এক কবি স্ট্যাটাস দিলেন-
‘পড়ে না চোখের পলক,
অ্যাড মি আই অ্যাম ব্লক।
দোহাই লাগে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট,
একবার পাঠিয়ে দেখো।
আমি লাইক মারবো, কমেন্ট করবো
ঠেকাতে পারবে না কেউ!’
> তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক চাকরির ইন্টারভিউ চলছে। প্রশ্নকর্তা জিজ্ঞাসা করলেন প্রার্থীকে-
প্রশ্নকর্তা: গুগল কি পুরুষ না নারী?
প্রার্থী: নারী।
প্রশ্নকর্তা: কারণ?
প্রার্থী: সে কোউকে কোনো বাক্য শেষ করতে দেয় না। তার আগেই সাজেশন দিয়ে বসে গোটা দশেক...
> বাবা: তোকে না বলেছিলাম পাস করলে সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: হ্যাঁ, বলেছিলে।
বাবা: তবুও ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করেছিলি?
ছেলে: কেন, সাইকেল চালানো শিখছিলাম!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)