Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> শিক্ষক: বলো তো, সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে না কেন?
ছাত্র: আমি পরীক্ষায় পাস করি না বলে।
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: আম্মু বলেছেন, আমি যেদিন পাস করব; সেদিন না কি সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে।
> শিক্ষক: খোকা, তুমি হোমওয়ার্ক করোনি কেন?
খোকা: স্যার, আমি তো হোস্টেলে থাকি।
শিক্ষক: তাতে কী হয়েছে?
খোকা: হোস্টেলওয়ার্ক তো করতে বলেননি।
> এক ছাত্র তার বন্ধুকে চিৎকার করে ‘নিহা’ বলে ডাকছে—
শিক্ষক: এই নিরঞ্জন, তুমি নিহা বলে কাকে ডাকছ?
ছাত্র: আমার বন্ধুকে স্যার।
শিক্ষক: নিহা কোনো ছেলের নাম হতে পারে?
ছাত্র: না, মানে ওর আসল নাম নিরঞ্জন হালদার স্যার! আমরা সংক্ষেপে নিহা বলে ডাকি।
শিক্ষক: ভাগ্যিস তোদের কালে আমার জন্ম হয়নি। আমার নাম তো শান্তনু লাহিড়ী। তোরা তো তবে ‘শালা’ বলে ডাকতি।
> বল্টু মাতাল বন্ধুদের সঙ্গে পিকনিক করার জন্য নিজের বাড়ি থেকেই কালো রঙের ছাগল চুরি করল।
সেটা রান্না করে রাতভর খুব আনন্দে পার্টি করলো।
খুব মজা করে খাওয়া দাওয়া। সকালে যখন বাড়িতে ফিরল দেখল ছাগলটা জীবিত। বাড়ির উঠোনেই বাঁধা আছে!!!
বল্টু অবাক হয়ে তার বউয়ের দিকে তাকালো!
বউকে জিজ্ঞেস করল: ওই, ছাগল আইলো কই থিকা ?
বউঃ আরে রাখ তোমার ছাগল। আগে কও, কাল রাইতে তুমি চোরের মত আমাগো কালা কুকুরটারে লইয়া কই গেছিলা? আর কুকুরটা কই?
> শিক্ষক: বাঁটলু,বল সন্ধি কাকে বলে???
বাঁটলু: স্যার, প্রথমটুকু পারি না শেষেরটুকু পারি।
শিক্ষক: মানে? আচ্ছা বল। শেষেরটুকুই বল দেখি।
বাঁটলু: স্যার, শেষেরটুকু হল.........তাকে সন্ধি বলে।
> প্রবীণ: আগে জানতাম, প্রেমে পড়লে মানুষ দিওয়ানা হয়ে যায়। এখন দেখি সবাই তোতলা হয়ে যায়।
যুবক: কীভাবে বুঝলেন দাদু।
প্রবীণ: সবাই দেখি ফোনে বলে, ‘অলে বাবালে, আমাল বাবুতা কী কলে, আমাল ছোনা পাখিতা লাগ কলেছে।’
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)