Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> বল্টুর চোখ কালো, নাক লাল আর কপাল ফোলা আর মাটি লাগানো।
স্ত্রীর জুতো কিনতে বাজারে গেছে বল্টু।
বল্টু: ভাই, এক জোড়া লেডিস চপ্পল দেন তো। একটু নরম আর তুলতুলে দেখে দেবেন।
দোকানি: হ্যাঁ ভাই, তা আপনার চেহারা দেখেই বোঝা যাচ্ছে। বলতে হবে না। এই জোড়া নেন। এবার থেকে চোখ লাল হবে না। কপালে জাস্ট মাটিই লাগবে।
> বল্টুদের বাসার নিচ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন এক পথচারী।
কিছুক্ষণ পর তিনি উঠে এলেন বল্টুদের ড্রয়িং রুমে।
কারণ তিনি নীচ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় বারান্দা থেকে কে যেন তার গায়ে জল ফেলেছে।
তাই বাবা বল্টুকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তুমি কি ভদ্রলোকের গায়ে বারান্দা থেকে জল ফেলেছ?’
বল্টু বলল, ‘না বাবা।’
বাবা বললেন, ‘কিন্তু বারান্দায় তুমি ছাড়া আর কেউ ছিল না। তাই না?’
অবশেষে বণ্টুর মা এলেন। তিনি বললেন, ‘বল্টু সোনা, সত্যি কথাটা স্বীকার কর। ভদ্রলোককে সরি বল।’
তখন বল্টু কাঁদ কাঁদ হয়ে বলল, ‘মামনি, সত্যি বলছি আমি জল ফেলিনি। আমি তো শুধু হিসু করেছিলাম।’
> পল্টু: কিরে! আজকে তো প্রজাতন্ত্র বা স্বাধীনতা দিবস না। ফেসবুক প্রোফাইল পিকচারে জাতীয় পতাকার ছবি দিলি আবার ক্যাপশনে লিখলি - স্বাধীন হলাম। মানে কী?
বল্টু: ঠিক তাই তো। আজ সকালে চারদিরে জন্য বউ তার বাপের বাড়ি গেছে। সেটা ফেসবুকে প্রকাশ করব না?
> খাবার টেবিলে বসেই বল্টুর বায়না।
বল্টু: বাবা, চল আজ বাইরে কোথাও খেতে যাই। ঘরে খেতে খেতে একঘেয়েমি লেগে গেছে।
বল্টুর বাবা: যা, ভাত-তরকারি নিয়ে উঠানে গিয়ে বস। শীতে রোদ পোহানোও হবে, তোর বাইরে খাওয়ার স্বাদও মিটবে।
> মামা: কিরে এ প্লাস পেয়েছিস?
পল্টু: না মামা, আমি তো ফেল করেছি।
মামা: এ কথা তুই হেসে হেসে বলছিস? মানে কী?
পল্টু: পাশের বাড়ির মালতিও ফেল করেছে তাই।
মামা: মানে কী?
পল্টু: ওর বাবা বলেছিল, ও ফেল করলে ওকে রিকশাওয়ালার সঙ্গে বিয়ে দেবে।
মামা: রিকশাওয়ালার সঙ্গে তোর কী সম্পর্ক!
পল্টু: আমার বাবা বলেছিল, ফেল করলে আমাকে রিকশা কিনে দেবে।
> ডাক্তারের কাছে গিয়ে রাজেশ দেখল চেম্বারের দরজায় বড় করে লেখা আছে, ‘প্রথমবার ৫০০ টাকা, এরপর ৩০০ টাকা।’
২০০ টাকা বাঁচাতে সে মনে মনে একটি বুদ্ধি আঁটল।
ডাক্তারের রুমে ঢুকেই বলল, ‘ডাক্তারবাবু, আবার এলাম। আমার অসুখ তো ভালো হলো না।’ ডাক্তার ভ্রু কুঁচকে তাকালেন। মনোযোগ দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেন। তারপর বললেন, ‘আগে যে ওষুধগুলো দিয়েছিলাম, সেগুলোই চলবে। এবার ঝটপট ৩০০ টাকা দিন।’
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)