Jokes: হাসি-ঠাট্টা করা শুধুমাত্র আশেপাশের পরিবেশকে হালকা এবং মনোরম রাখে না, তবে ব্যক্তির মনও শান্ত ও খুশি থাকে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও সবসময় হাসতে পরামর্শ দেন। আপনিও যদি নিজেকে ফিট রাখতে চান, তাহলে প্রতিদিন মজার জোকস পড়ুন।
> চিকিৎসক: আপনার তো জমজ বাচ্চা হয়েছে।
মহিলা: হবেই তো। বাচ্চা পেটে নিয়ে চ্যালেঞ্জ-২, আশিকি-২, দাবাং-২, জান্নাত-২, পাগলু-২ ফিল্ম দেখছি না, তাই।
চিকিৎসক: ভাগ্যিস, আপনি বাচ্চা পেটে নিয়া খোকা ৪২০ ফিল্মটা দেখেন নাই।
> একদিন এক বাড়ির বাবুর্চি রান্না করছিল।
গৃহকর্ত্রী ধমকে উঠলেন-
গৃহকর্ত্রী: এ কী, তুমি না ধুয়েই মাছ রান্না করছ!
বাবুর্চি: মাছ তো সারাজীবন জলেই ছিল মেমসাহেব। ওটা আবার ধোয়ার কী দরকার।
> শীতের ছুটিতে বাংলায় বেড়াতে এসেছেন এক বিদেশি।
তার গাইড হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে রাহুল।
বিদেশি: তোমাদের এলাকাটা ভালোই। তবে আশেপাশে মানুষ যা দেখছি, সবাই গাধা প্রকৃতির।
রাহুল: সমস্যা নেই। ছুটি ফুরালেই গাধাগুলো সব ফিরে যাবে!
> সারাদিন কাজ করার পর তিন ভিক্ষুক টাকার হিসাব করছিল।
তাদের একজন ছিল অন্ধ, একজন ল্যাংড়া এবং অন্যজন ছিল বোবা। ঠিক তখন-
অন্ধ: দেখেছিস, আজ আকাশটা কত সুন্দর লাগছে।
ল্যাংড়া: তোকে মারব এক লাথি।
বোবা: মার মার। মেরে হাড় গুড়ো করে দে। যত টাকা লাগে আমি দেব।
> শ্রেণির সবচেয়ে ফাঁকিবাজ ছাত্রকে বাগে পেয়ে শিক্ষক-
শিক্ষক: লাল্টু, দেশে মৃত্যুর হার কত? জলদি বল।
লাল্টু: শতভাগ স্যার।
শিক্ষক: গর্দভ! এটা কী করে সম্ভব! তাহলে তো...
লাল্টু: অসম্ভব কিছুই না স্যার। যে একবার জন্মায়, মরতে তার হইবোই। নো চান্স!
> স্বামী তার গর্ভবতী স্ত্রীর খোঁজ নেওয়ার জন্য হাসপাতালে ফোন করবে।
কিন্তু সে ভুলে ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ফোন করে জিজ্ঞেস করলো-
স্বামী: এখন অবস্থা কেমন?
উত্তর: অবস্থা ভালোই। ৩ জন আউট হইছে। আর আশা করি বাকি ৭ জন লাঞ্চের পরে আউট হবে।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)