JOKES for You: প্রেমিকাকে ইনস্টলমেন্টে ভোলার উপায়! ডাক্তারের জবাব শুনলে খুব হাসবেন

Bengali Jokes: হাসি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। লোকেরা প্রায়শই তাদের মনকে সতেজ করার জন্য হাসির থেরাপির সাহায্য নেয়, কারণ এটি কেবল চাপ কমায় না ফুসফুসকেও সুস্থ রাখে। এমন পরিস্থিতিতে, জোকস আপনাকে হাসাতে একটি উপযুক্ত বিকল্প। এটি হাসার সবচেয়ে সহজ এবং সস্তা উপায়। আপনিও যদি জোকস পড়ার শৌখিন হন, তাহলে পড়ুন এই কৌতুকগুলি-

Advertisement
JOKES for You: প্রেমিকাকে ইনস্টলমেন্টে ভোলার উপায়! ডাক্তারের জবাব শুনলে খুব হাসবেনJOKES for You

Jokes: হাসি-ঠাট্টা করা শুধুমাত্র আশেপাশের পরিবেশকে হালকা এবং মনোরম রাখে না, তবে ব্যক্তির মনও শান্ত ও খুশি থাকে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও সবসময় হাসতে পরামর্শ দেন। আপনিও যদি নিজেকে ফিট রাখতে চান, তাহলে প্রতিদিন মজার জোকস পড়ুন।

> ছ্যাঁকা খাওয়া এক প্রেমিককে সান্ত্বনা দিচ্ছে তার বন্ধু। একসময় সে বললো, ‘আরে ধুর, মলি কোনো মেয়ে হলো? ওর মতো মেয়েকে ভুলতে কয় দিন লাগে?
তুই আবার মনের মতো কাউকে পেয়ে যাবি।’
হতাশ প্রেমিক দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললো, ‘ভোলার উপায় নাই রে, গত মাসে আমি ওকে ইনস্টলমেন্টে অনেক কিছু কিনে দিয়েছি।’

> ডা. হরিপদ একজন দাঁতের চিকিৎসক। এক সন্ধ্যায় দেখা গেল চেম্বারের বাইরে দাঁড়িয়ে আনন্দে লাফাচ্ছেন তিনি।
ছুটে এলো হরিপদের ব্যক্তিগত সহকারী, ‘স্যার, কোনও সমস্যা?’
হরিপদ: সমস্যা হলে কি আমি আনন্দে নাচি বেকুব?
সহকারী: সেটাই তো বলছি স্যার, ভেতরে রোগী বসিয়ে রেখে আপনি বাইরে দাঁড়িয়ে নাচানাচি করছেন কেন?
হরিপদ: ভেতরে যে রোগী বসে আছে, সে কে জানো?
সহকারী: না তো! কে স্যার?
হরিপদ: একজন পুলিশ সার্জেন্ট, যে গতকাল দ্রুত গাড়ি চালানোর অপরাধে আমার ৬০০ টাকা জরিমানা করেছে। আজকে তাকে পেয়েছি!

> এক বৃদ্ধা খুবই ভুলোমনা। একজন ডাক্তারের পরামর্শে বেশ কিছু ওষুধ খাওয়ার পর কিছুটা উন্নতি হলো তার। একদিন সকালে কাজের মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে হাঁটতে বের হলেন। পথে দেখা হলো এক প্রতিবেশীর সঙ্গে।
প্রতিবেশী: শুনলাম আপনার ভুলে যাওয়ার রোগ কিছুটা সেরেছে।
বৃদ্ধা: হ্যাঁ, এখন একটু চেষ্টা করলেই মনে করতে পারি।
প্রতিবেশী: তাই নাকি? তা যে ডাক্তার দেখালেন, ডাক্তারের নাম কী?
বৃদ্ধা মাথা চুলকালেন। বিড়বিড় করে বললেন, একটা ফল, লেবুর মতো… কী যেন নাম?
প্রতিবেশী: কমলা?
বৃদ্ধা: হ্যাঁ হ্যাঁ! মনে পড়েছে!
এবার কাজের মেয়েটার দিকে ফিরে বললেন বৃদ্ধা, হ্যাঁ রে কমলা, ডাক্তার বাবুর নাম যেন কী?

> ছেলে: বাবা, বাবা! ভাই না একটা পোকা খেয়ে ফেলেছে।
বাবা: কী বলিস? সর্বনাশ হয়ে গেছে!
ছেলে: ভয় পেয়ো না বাবা। আমি সঙ্গে সঙ্গে ভাইকে পোকা মারার বিষ খাইয়ে দিয়েছি।

Advertisement

> পাত্র পক্ষ মেয়ে দেখতে এসেছে। তাদের মধ্যে অনেক কথা হচ্ছে। পাত্রীর মা পাত্রকে জিজ্ঞাসা করছেন—
পাত্রীর মা: তুমি কী কাজ করো বাবা?
পাত্র: আমি পাইলট।
পাত্রীর মা: কোন সংস্থার পাইলট তুমি?
পাত্র: বিয়ে বাড়িতে রিমোট দিয়ে ড্রোন ওড়াই।
পাত্রীর মা সঙ্গে সঙ্গে বেহুঁশ!

> পল্টু অফিস ঢুকতে দেরি করেছে। 
বস কয়েকবার তাকে খোঁজ করেছেন। পল্টুকে না পেয়ে রেগে আগুন হয়ে আছেন তিনি।
 ছুটতে ছুটতে অফিসে ঢুকলো পল্টু—
বস: এতক্ষণ কোথায় ছিলে?
পল্টু: স্যার, গার্লফ্রেন্ডকে কলেজে পৌঁছে দিতে গিয়েছিলাম।
বস: কাল থেকে সময়মতো না এলে আর অফিসে আসতে হবে না!
পল্টু: ঠিক আছে স্যার, কাল থেকে তাহলে আপনার মেয়েকে আপনিই কলেজ পৌঁছে দেবেন।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

POST A COMMENT
Advertisement