Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> অনেকদিন পর শহর থেকে গ্রামে এসেছে শহীদ। এসে দেখা হলো পুরোনো বন্ধুর সঙ্গে। গল্প করছে নানান বিষয় নিয়ে। শহীদ তার গ্রামের বন্ধু রাব্বিকে জিজ্ঞেস করলো—
শহীদ: দোস্ত, মেয়েদের ভালোবাসা বুঝিস?
রাব্বি: বুঝি তো!
শহীদ: কীভাবে বুঝিস?
রাব্বি: গরুটার চোখে তাকালেই বুঝি সে খেতে চায় ঘাস, আর গিন্নির চোখে তাকালেই বুঝি মার খেতে চলেছি!
> টিভি সিরিয়ালে আসক্ত নান্টুর স্ত্রী। বিরক্ত হয়ে একদিন নান্টু জানতে চাইলো—
নান্টু: এই সিরিয়াল দেখে দেখে তুমি আসলে কী শিখেছ? আমাকে বলতে পারবে?
স্ত্রী: আর কিছু না হোক, একটা জিনিস শিখতে পেরেছি।
নান্টু: কী সেটা?
স্ত্রী: তা হচ্ছে- যার কপালে যত বড় টিপ থাকে, সেই চরিত্রটি তত বেশি বিপজ্জনক
> এক চিকিৎসক বিয়ে করতে গিয়েছেন। তিনি খুব ভুলো মনের।
বিয়ের সময়ে পুরোহিত যখন মন্ত্র পড়াতে পড়াতে ওঁর হাতে হবু স্ত্রীর হাত তুলে দিলেন, উনি স্ত্রীর নাড়ি টিপে ধরে বললেন, খুব উত্তেজিত মহিলা তো। তার পরে বললেন, জিভ দেখি।
> নতুন চাকরিতে ঢুকেছে বিপ্লব…
ম্যানেজার: তুমি এখন, মাসে পাঁচশ টাকা বেতন পাবে। দুই মাস পর সেটা হবে এক হাজার টকা।
বিপ্লব: আমি তাহলে স্যার, দুই মাস পরেই কাজে আসব।
> বস: এ কী! আজকে অফিসের হিসাব মিলানোর শেষ তারিখ আর ক্যাশিয়ার নেই? কোথায় গেছেন তিনি?
কেরানি: তিনি গেছেন রেস খেলতে, স্যার।
বস: রেস খেলতে? আমি কি ঠিক শুনছি?
কেরানি: জি স্যার। যাওয়ার আগে বলে গেছেন, ক্যাশ মিলানোর এটাই তার শেষ সুযোগ।
> সুমন: জানিস, ম্যানেজার সাহেব আমাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছেন।
রিতেশ: কেন?
সুমন: ৩ দিন অফিসে যাইনি তাই।
রিতেশ: ম্যানেজার সাহেবকে বলে দিলেই তো পারতি যে তোর বাবা মারা গেছেন।
সুমন: এ কথা উনি বিশ্বাস করতেন না।
রিতেশ: কেন, কারও কি বাবা মারা যায় না?
সুমন: মারা তো অবশ্যই যায়। কিন্তু, ম্যানেজার সাহেবই যে আমার বাবা!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)