Advertisement
কলকাতা

Kolkata Rain: বালিগঞ্জেই কোমর সমান, কলকাতার কোথায় কোথায় আজ কত জল জমে? ১৪টি ছবি রইল

Kolkata Waterlogged
  • 1/14

এখনও বানভাসি কলকাতা। মঙ্গলবারের ব্যাপক বিপর্যয়ের পর বুধবারও সকাল থেকেই জলযন্ত্রণায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। একাধিক এলাকা এখনও জলমগ্ন। কোথাও হাঁটু তো কোথাও এখনও রয়েছে কোমর পর্যন্ত জল। দ্রুত জল বের করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে প্রশাসন। এদিকে, ট্রাফিকেরও চাপ রয়েছে। দিনভর গাড়ির গতি স্লথ। অফিস টাইমে বাস-অটো অমিল থাকায় দুর্ভোগ পোয়াতে হচ্ছে নিত্যযাত্রীদের। কোথাও কোথাও জমা জলে বিকল হয়ে পড়ছে গাড়ির ইঞ্জিন। 

Kolkata Waterlogged
  • 2/14

কলকাতা ট্রাফিক পুলিশ সূত্রে খবর, বুধবার সকালে আমহার্স্ট স্ট্রিট সংলগ্ন এলাকা, এজেসি বোস রোড, উডবার্ন ওয়ার্ড, ক্যামাক স্ট্রিট, ঠনঠনিয়া কালিবাড়ি জলমগ্ন হয়ে রয়েছে। 

Kolkata Waterlogged
  • 3/14

এদিন জল জমে থাকতে দেখা গিয়েছে এলগিন রোড, লর্ড সিনহা রোড, হাঙ্গারফোর্ড সহ, এক্সাইড মোড়, মিন্টো পার্ক। কোথাও হাঁটু তো কোথাও আবার জল কোমর সমান। 
 

Advertisement
Kolkata Waterlogged
  • 4/14

পুলিশ জানিয়েছে, মা ফ্লাইওভার, রবীন্দ্র সরণী, এজেসি ফ্লাইওভার, দ্বিতীয় হুগলি ব্রিজ থেকে কলকাতামুখী রাস্তা, আলিপুর রোড, লেনিন সরণি, এমজি রোড, সিআর এভিনিউ, এটিএম রোড দিয়ে যান চলাচল মোটের উপর স্বাভাবিক রয়েছে। জল কমেছে অনেকটাই। 

Kolkata Waterlogged
  • 5/14


বালিগঞ্জে বিজন সেতুর নীচে এখনও কোমর সমান জল। ট্রেনযাত্রীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। দুর্যোগ কমার পর থেকে একফোঁটাও জল কমেনি বলে অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা। সেখানে বাজার বসে নিত্যদিন, তবে এই জমা জলের কারণে দোকান দেওয়া সম্ভব হয়নি বলে খবর। 

Kolkata Waterlogged
  • 6/14

পাতিপুকুর আন্ডারপাস জমা জলের কারণে কার্যত স্তব্ধ হয়ে পড়েছে। গাড়িগুলিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। দমদম এলাকার কোনও কোনও রাস্তায় এখন জমা জলে নৌকা চলছে। 

Kolkata Waterlogged
  • 7/14

মঙ্গলবার শহরের রাস্তাঘাটের যা পরিস্থিতি ছিল, তার থেকে এখন অবস্থার অনেকটাই উন্নতি হয়েছে বলে দাবি পুর কর্তৃপক্ষের। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। 

Advertisement
Kolkata Waterlogged
  • 8/14


ইএম বাইপাস, রবীন্দ্র সরণি, আলিপুর রোড, লেনিন সরণি, মহাত্মা গান্ধী রোড, সিআর অ্যাভিনিউ, এটিএম রোডে সকাল থেকে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে বলে দাবি পুলিশের। মা উড়ালপুল, এজেসি উড়ালপুল, দ্বিতীয় হুগলি সেতুর কলকাতামুখী রাস্তাতেও সকাল থেকে যান চলাচল স্বাভাবিক। 

Kolkata Waterlogged
  • 9/14


জল জমে রয়েছে পাটুলির একাংশে। সন্তোষপুর অ্যাভিনিউ, গড়িয়া, নিউ গড়িয়া, বোসপুকুর, মিন্টো পার্ক, ক্যামাক স্ট্রিট, লর্ড সিনহা রোড, হাঙ্গারফোর্ড স্ট্রিটে। জলমগ্ন পার্ক সার্কাসের একাংশ, তপসিয়ার গলিপথ, নাগেরবাজারের একাংশ, বউবাজার, মহাত্মা গান্ধী রোডে। জলে বন্দি মেটিয়াবুরুজের একাংশ, বড়িশার একাংশ, সরশুনা, জোকা। এছাড়াও ঠনঠনিয়া, রাজা রামমোহন সরণি, কেশব সেন স্ট্রিট, আনন্দ পালিত রোড, ভিআইপি বাজার, কাঁকুরগাছি আন্ডারপাসে। 

Kolkata Waterlogged
  • 10/14

'এমন জল আগে কখনও দেখিনি...।' ২৪ ঘণ্টা অতিক্রান্ত হওয়ার পরও শহরবাসীর মুখে এই এক কথা। বুধবার  জলের পরিমাণ কিছুটা কমলেও এখনও জলবন্দি হয়ে দুর্ভোগ পোয়াতে হচ্ছে শহরবাসীকে। পুরসভা এবং রাজ্য সরকারের দাবি, ধীরে ধীরে জনজীবন স্বাভাবিক হচ্ছে। কিন্তু বিরোধী পক্ষ সরব, ৬ ঘণ্টার বৃষ্টিতে প্রশাসনের অচলাবস্থা বেআব্রু হয়ে গিয়েছে। 

Kolkata Waterlogged
  • 11/14


৩৯ বছরের রেকর্ড ভেঙে প্রবল বৃষ্টির সাক্ষী হয়েছে তিলোত্তমা। উৎসবের প্রাক্কালে প্রাণ হারিয়েছেন ৯ জন মানুষ। জমা জলে তড়িদাহত হয়ে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনায় প্রশাসন এবং CESC কার্যত একে অপরের দিকে দায় ঠেলেছে। 

Advertisement
Kolkata Waterlogged
  • 12/14

বুধবার সকালেও সল্টলেক সহ বিধাননগরের বিস্তীর্ণ এলাকা জলমগ্ন। কোথাও কোথাও হাঁটুসমান জল রয়েছে এখনও। পাম্পের সাহায্যে জল নামানোর চেষ্টা চলছে। মন্থর গতিতেই চলছে গাড়ি। চরম ভোগান্তি আইটি হাবে কর্মরতদের।  
 

Kolkata Waterlogged
  • 13/14

জল এখনও জমে রয়েছে ত্তর কলকাতার শিয়ালদা, মুক্তারামবাবু স্ট্রিট, চিত্তঞ্জ অ্যাভিনিই, বিবি গাঙ্গলী স্ট্রিট, স্ট্র্যান্ড রোড, কলেজ স্ট্রিট, কাশীপুর, বেলগাছিয়া, সিঁথি, সুকিয়া স্ট্রিট, আমহার্স্ট স্ট্রিট, ঠনঠনিয়া এলাকায়। জলের পরিমাণ বেশি বই ক নয় বালিগঞ্জ, গড়িয়াহাট, ঢাকুরিয়া, গোলপার্ক, মোমিনপুর, যোধপুর পার্ক মিন্টো পার্ক, ক্যামাক স্ট্রিট, রডন স্ট্রিট, পার্ক স্ট্রিট, শেক্সপিয়ার সরণি, পার্ক সার্কাস, নিউ আলিপুর,জোকা, সরশুনা, মেটিয়াবুরুজ এলাকায়। কসবা, লেনিন সরণি, বিধান সরণি, মহাত্মা গান্ধী রোড, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ, সর্বত্রই এক চিত্র। 

Kolkata Waterlogged
  • 14/14


এদিন সকালেও জলের তোড়ে অনেক গাড়ির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। জলে ফেঁসে যাচ্ছে দু'চাকার যান। গণপরিবহণ নিয়েও ক্ষোভে ফুঁসছে শহরবাসী। বাস-অটো-ট্যাক্সির সংখ্যা কম। অ্যাপ বাইক, গাড়ির ভাড়া আকাশছোঁয়া। 

Advertisement