scorecardresearch
 
Advertisement
কলকাতা

PHOTOS: ঠিক ৫ মাস পর ফের 'ভিক্ট্রি স্পিচ' মমতার, পাশে অভিষেক-কন্যা

mamata banerjee
  • 1/9


২ মে বিধানসভা ভোটের ফল ঘোষণা হয়েছিল বাংলায়। সেবারও ভিক্ট্রি স্পিচ দেওয়ার সময় পাশে দেখা গিয়েছিল অভিষেক কন্যা আজানিয়াকে। 

mamata banerjee
  • 2/9

২ মের পর ৩ অক্টোবর, এবারও জনতার সমর্থনে নিজের রেকর্ড ভেঙে ভবানীপুর থেকে বিশাল জয় পেলেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
 

mamata banerjee
  • 3/9

আর ঠিক পাঁচ মাস পর আজানিয়ার হাত ধরেই ফের একবার ভিকট্রি স্পিচ দিতে দেখা গেল আপ্লুত মমতাকে। 
 

Advertisement
mamata banerjee
  • 4/9


ভবানীপুর উপনির্বাচনে এবার নিজের  রেকর্ড নিজেই ভেঙে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  ৫৮ হাজার ৮৩২ ভোটের ব্যবধানে বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়ালকে হারিয়েছেন মমতা। 
 

mamata banerjee
  • 5/9

এই নিয়ে ভাবনীপুর থেকে তিনবার জিতলেন মমতা। এরআগে ২০১১ সালের উপনির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন। ২-১৬ সালের বিধানসভা ভোটেও মমতা ভবানীপুর থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। জয়ের পর আপ্লুত তৃণমূলনেত্রী বলেন, ‘‘নন্দীগ্রামে চক্রান্ত হয়েছিল। তবে ভবানীপুর তার জবাব দিল।’’ 
 

mamata banerjee
  • 6/9

তৃণমূলনেত্রীকে ফের একবার প্রকাশ্যে বলতে শোনা যায়, চক্রান্ত করে নন্দীগ্রামে হারানো হয়েছিল। ভবানীপুর সেই চক্রান্তের জবাব দিয়েছে।  তবে একই সঙ্গে মমতা জানালেন, নন্দীগ্রামের ঘটনা এখনও বিচারাধীন, তাই  তা নিয়ে তিনি কথা বলতে চান না তবে আসলে বাংলা কী চায় ভবানীপুর তা স্পষ্ট করে দিয়েছে।

mamata banerjee
  • 7/9

তৃণমূলনেত্রী বলেন, "এই প্রথম ভবানীপুরের কোনও ওয়ার্ডে আমরা হারিনি। ২০১৬-তে যখন লড়েছি তখন একটা দুটো ওয়ার্ডে ভোট কম পেয়েছিলাম। কিন্তু এ বার সব ওয়ার্ডে জিতেছে দল।"
 

Advertisement
mamata banerjee
  • 8/9

গণনা শুরুর পর থেকেই এগিয়ে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জয়ের ব্যবধান বাড়তেই মমতার সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাড়িতে হাজির হন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। 
 

mamata banerjee
  • 9/9

 জয় ঘোষণা হতেই কালীঘাটের বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসেন মমতা। তাঁর বাড়ির সামনে তখন কর্মী-সমর্থকদের ভিড়। উচ্ছ্বসিত জনতার উদ্দেশ্যে ধন্যবাদ জানান তৃণমূলনেত্রী। এদিন মমতা বলেন, 'ভবানীপুর জায়গাটা ছোট কিন্তু, এর বৃত্তটা বিশাল বেশি। সারা ভারত আজ ভবানীপুরের দিকে তাকিয়েছিল।এখানাকার মানুষ অনেক উৎসাহ, অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। আমি চির ঋণী।' 

Advertisement