scorecardresearch
 

TMC-র নিয়ন্ত্রণ মমতার হাত থেকে চলে যাচ্ছে, দাবি দিলীপের

তৃণমূল নেতা তথা শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল, তিনি কি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কর্তৃত্ব মেনে নিতে পারছেন না?‌ তৃণমূল সূত্রে খবর সেই বিতর্কের ইতি হয়েছে। তবে এই ইস্যুকে হাতিয়ার করে আসরে নেমেছে বিজেপি।

Advertisement
ফাইল ছবি ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় কি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কর্তৃত্ব মেনে নিতে পারছেন না?
  • এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে
  • আর সেই বিতর্ক নিয়ে মাঠে নেমে পড়ল গেরুয়া শিবির

তৃণমূল নেতা তথা শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল, তিনি কি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কর্তৃত্ব মেনে নিতে পারছেন না?‌ তৃণমূল সূত্রে খবর সেই বিতর্কের ইতি হয়েছে। দলের শীর্ষ নেতৃত্বের স্পষ্ট নির্দেশ, দলের বাইরে আর কোনও বিবৃতি দেওয়া যাবে না। তবে বিরোধীরা এর সুযোগ ছাড়ছে না। এই নিয়ে এবার আসরে নামলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ।  

আরও পড়ুন : ফের পশ্চিমী ঝঞ্ঝার পূর্বাভাস, মাঘেও নেই শীতের কামড়

তাঁর দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত থেকে দলের রাশ এখন আলগা হচ্ছে। তাঁর নিয়ন্ত্রণ কমছে। এদিন সকালে তিনি বলেন, 'কল্যাণবাবু ঠিকই বলেছেন, তৃণমূল কংগ্রেসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিয়ন্ত্রণ এখন কমছে। যেমন সোমেন মিত্রর মতো নেতাকে ডায়মন্ডহারবার থেকে সরিয়ে সেখানে ভাইপো দাঁড়িয়েছিলেন। একইভাবে এখন হয়তো কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বুঝতে পেরেছেন যে, তাঁকেও আর সামনে বার শ্রীরামপুর থেকে দাঁড়াতে দেওয়া হবে না। তাই এখন থেকেই সরব হয়েছেন।'

আরও পড়ুন : কমছে সবজি, মুরগির মাংসের দাম! স্বাদ ফিরছে মধ্যবিত্তের পাতে

কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রও দলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, 'দলের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি কোথায়? কার কাছে জানাব?' এই বিষয়ে BJP-র দিলীপ ঘোষ বলেন, 'মদন মিত্র অনেক দিন পর কথা বলেছেন। তিনি অনেক পুরোনো লোক। দলের ভালো-মন্দ নিয়ে কথা বলার অধিকার আছে। তবে কাকে বলবেন জানেন না। কারণ, সুব্রত বক্সি ও গাছকে বলা একই ব্যাপার। তাই তৃণমূলের লোকজন দিশেহারা। আসলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত থেকে ক্ষমতা চলে যাচ্ছে আস্তে আস্তে। সেটা অনেক নেতা বুঝতে পেরেছেন। তাঁরা ঠিক .করতে পারছেন না, পুজো কাকে দেবেন।'  
 

Advertisement
Advertisement