Kasba Police Station Blockade: ছাত্রের দেহ নিয়ে কসবা থানার সামনে বিক্ষোভ, যানজট গড়িয়াহাট থেকে রুবি

Kasba Police Station Blockade: মঙ্গলবার রাত ৯টা-সোয়া ৯টা থেকে থানার সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই বিক্ষোভের জেরে বালিগঞ্জ বিজন সেতুর পর থেকে রুবি হাসপাতালের দিকে বাইপাস সংযোগকারী দুই লেনেই আড়াই ঘণ্টা ধরে যানজট চলছে।

Advertisement
ছাত্রের দেহ নিয়ে কসবা থানার সামনে বিক্ষোভ, যানজট গড়িয়াহাট থেকে রুবিছাত্রের দেহ নিয়ে কসবা থানা ঘেরাও, যানজটে অবরুদ্ধ গড়িয়াহাট থেকে রুবি।
হাইলাইটস
  • মঙ্গলবার রাত ৯টা-সোয়া নটা থেকে থানার সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
  • এই বিক্ষোভের জেরে বালিগঞ্জ বিজন সেতুর পর থেকে রুবি হাসপাতালের দিকে বাইপাস সংযোগকারী দুই লেনেই আড়াই ঘণ্টা ধরে যানজট চলছে।

Kasba Police Station Blockade: সোমবার দুপুরে কসবা রথতলার একটি স্কুলের পাঁচতলা থেকে পড়ে দশম শ্রেণির এক ছাত্রের রহস্য মৃত্যুতে পুলিশি তদন্তে অসন্তুষ্ট স্থানীয় বাসিন্দারা মঙ্গলবার রাতে কসবা থানার সামনে বিক্ষোভ দেখান। স্থানীয় সূত্রে খবর, মঙ্গলবার রাত ৯টা-সোয়া নটা থেকে থানার সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই বিক্ষোভের জেরে বালিগঞ্জ বিজন সেতুর পর থেকে রুবি হাসপাতালের দিকে বাইপাস সংযোগকারী দুই লেনেই বিশাল যানজট সৃষ্টি হয়। রুবি হাসপাতালের দিক থেকে গড়িয়াহাট মোড় থেকে বাইপাসমুখী প্রায় সব গাড়িই থমকে যায়।

পুলিশ সূত্রে খবর,  প্রায় ক'য়েকঘন্টা কসবা থানার সামনে করে বিক্ষোভ দেখান মৃত ছাত্রের প্রতিবেশীরা।  ফলে শুরু হয় যানজট। মৃত ছাত্রের দেহ থানার সামনে এনে বিক্ষোভ চলে। ঘটনার সঠিক তদন্তের দাবি ওঠে। পুলিশ সূত্রে খবর, রাত নটা নাগাদ বিক্ষোভ শুরু হয়। বেশ রাত পর্যন্ত বিক্ষোভ চলে। যার জেরে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।

Kasba Police Station Blockade

সোমবার দুপুরে কসবা রথতলার একটি স্কুলের পাঁচতলা থেকে পড়ে যায় দশম শ্রেণির এক ছাত্র। গুরুতর জখম ওই ছাত্রকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। কীভাবে ওই ছাত্রের মৃত্যু হল তা নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে।

মৃত ছাত্রের পরিবারের অভিযোগ, ছেলেকে খুন করা হয়েছে। ছাত্রের বাবা সংবাদমাধ্যমকে জানান, সোমবার একটি প্রজেক্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল। প্রজেক্ট জমা দিতে পারেনি বলে ছেলেকে বকাবকি করা হয়েছিল। সবার সামনে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখাও হয়েছিল। ছাত্রের মানসিক নির্যাতনের অভিযোগর পাশাপাশি পরিবারের দাবি, এই ঘটনায় স্কুল কর্তৃপক্ষের বয়ানেও যথেষ্ট অসঙ্গতি রয়েছে। স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ছাত্রের বাবার অভিযোগ, ‘আমার মনে হয়, আমার ছেলেকে ওরা পিটিয়ে মেরে ফেলেছে।’

POST A COMMENT
Advertisement