scorecardresearch
 

Jadavpur University: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের দেহ উদ্ধার, খুন নাকি সুইসাইড?

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপকের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ওই অধ্যাপক আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। মুর্শিদাবাদে নিজের ঘর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে অধ্যাপকের দেহ।

Advertisement
হাইলাইটস
  • যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপকের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ওই অধ্যাপক আত্মহত্যা করেছেন বলে অনুমান পুলিশের।
  • এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপকের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ওই অধ্যাপক আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিক অনুমান পুলিশের। মুর্শিদাবাদে নিজের ঘর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে অধ্যাপকের দেহ। মৃত অধ্যাপকের নাম সুমন নিহার। এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

মঙ্গলবার সকালে মুর্শিদাবাদের লালগোলা ব্লকের বালিপাড়ায় ঘর থেকে ওই অধ্যাপকের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পুলিশের অনুমান, ওই অধ্যাপক আত্মঘাতী হয়েছেন। তবে এই ঘটনার নেপথ্যে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। সূত্রের খবর, একটি সম্পর্কে জটিলতার কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। এই ঘটনায় ওই অধ্যাপক মানসিক দুশ্চিন্তায় ভুগছিলেন বলে দাবি একাংশের। ৩ দিন আগে মুর্শিদাবাদের বাড়িতে ফিরেছিলেন ওই অধ্যাপক।

ওই অধ্যাপকের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় বিস্মিত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য অধ্য়াপকরা। সুমন অত্যন্ত মেধাবী এবং পরিশ্রমী ছিলেন বলে দাবি ওই অধ্যাপকদের একাংশের। 

আরও পড়ুন

২০২২ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। তিনি মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন বলে দাবি। সেই ঘটনার পর আরও এক অধ্যাপকের দেহ উদ্ধার করা হল। 

গত বছর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলে প্রথম বর্ষের এক পড়ুয়ার রহস্যজনক মৃত্যু ঘিরে উত্তাল হয়েছিল রাজ্য রাজনীতি। মেন হস্টেলের এ-২ ব্লকের তিন তলার বারান্দা থেকে নীচে পড়ে গিয়েছিলেন বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্র। পরে হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। র‌্যাগিং-এর কারণে ওই ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। যা ঘিরে শোরগোর পড়ে গিয়েছিল। এই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক জন প্রাক্তনী-সহ পড়ুয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সেই ঘটনার পর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে হস্টেলের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সিসিটিভি লাগানোর দাবি ওঠে। দেশের অন্যতম প্রথম সারির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই ঘটনা ঘিরে সরগরম হয় শিক্ষাঙ্গন। সেই ঘটনার পর এ বার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা প্রকাশ্যে এল। 
 

Advertisement

Advertisement