Jogesh Chandra Law College: সরস্বতী পুজো হবে পুলিশ দিয়ে, যোগেশ চন্দ্র ল'কলেজ নিয়ে বড় নির্দেশ হাইকোর্টের

সশস্ত্র পুলিশি প্রহরা দিয়ে সরস্বতী পুজো করার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। কলকাতার যোগেশ চন্দ্র ল' কলেজের সরস্বতী পুজোয় জয়েন্ট কমিশনার মর্যাদার আধিকারিককে নিরাপত্তার জন্য নজরদারি করতে নির্দেশ দিলেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত।

Advertisement
সরস্বতী পুজো হবে পুলিশ দিয়ে, যোগেশ চন্দ্র ল'কলেজ নিয়ে বড় নির্দেশ হাইকোর্টেরফাইল চিত্র।
হাইলাইটস
  • সশস্ত্র পুলিশি প্রহরা দিয়ে সরস্বতী পুজো করার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
  • কলকাতার যোগেশ চন্দ্র ল' কলেজের সরস্বতী পুজোয় নিরাপত্তা।
  • জয়েন্ট কমিশনার মর্যাদার আধিকারিককে নিরাপত্তার জন্য নজরদারি করতে নির্দেশ।

সশস্ত্র পুলিশি প্রহরা দিয়ে সরস্বতী পুজো করার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। কলকাতার যোগেশ চন্দ্র ল' কলেজের সরস্বতী পুজোয় জয়েন্ট কমিশনার মর্যাদার আধিকারিককে নিরাপত্তার জন্য নজরদারি করতে নির্দেশ দিলেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত।

ল' কলেজের ছাত্রছাত্রীদের পুজা করতে দেওয়া হচ্ছে না দাবি তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়। অভিযোগ, ছাত্রছাত্রীরাই পুজা করতে পারছেন না। বহিরাগতরা সেখানে প্যান্ডেল বেঁধে পুজো করছে। এরপরেই কড়া নির্দেশ শোনাল হাইকোর্ট।

যোগেশচন্দ্র ল কলেজের সরস্বতী পুজায় পুলিশকে নির্দেশ, যাঁদের এফআইআরে নাম রয়েছে তাঁদের যেন কলেজে ঢুকতে না দেওয়া হয়। ডে কলেজ এবং ল কলেজের ছাত্র ছাত্রীরাই পুজা করতে পারবেন। 

ডে কলেজের কলেজের ভিতরে অবৈধ প্যান্ডেল শনিবার বেলা ১২টার মধ্যে চারু মার্কেট থানাকে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। পুলিশকে তার ভিডিও করতেও বলা হয়েছে। কলকাতার জয়েন্ট কমিশনার ক্রাইম পদমর্যাদার অফিসার নজর রাখবেন এবং পর্যাপ্ত পুলিশের নিরাপত্তার ব্যাবস্থা করতে হবে, যাতে শান্তিশৃঙ্খলা বিঘ্নিত না হয়।
পুজার সময়ের ভিডিওগ্রাফি করতে নির্দেশ কলেজ কতৃপক্ষকে। ৫ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টোর সময় ফের মামলার শুনানি হবে।

এই বিষয়ে মামলাকারীদের পক্ষে আইনজীবী সপ্তাংশু বসু জানান, যাঁদের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ ছিল তাঁদেরকে কলেজে ঢুকতে না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তারপরেও আদালতের নির্দেশ মানা হচ্ছে না। ল কলেজের পুজো যেখানে আয়োজন হচ্ছে, সেখানেই ডে কলেজের বহিরাগত প্রাক্তন ছাত্ররা সেখানেই পুজোর আয়োজন করে ল কলেজের পুজো বন্ধ করার চেষ্টা করছেন।

ডে কলেজের তরফে আইনজীবী অর্ক নাগ বলেন, অধ্যক্ষের কাছে কলেজের সিকিউরিটি সংক্রান্ত কোনও পাওয়ার নেই। তিনি  হেল্পলেস। যে প্রফেসরকে পুজোর জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল,তাঁর থেকে পুজোর টাকা ছিনতাই পর্যন্ত করে নেওয়া হয়েছে। তারপরই সেই প্রফেসর দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চান। এই প্যান্ডেল ডে কলেজের ছাত্ররা করেননি। বহিরাগতরা করেছে।

রাজ্যের আইনজীবী শীর্ষাণ্য বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, এটা ৫০ বছরের পুরোনো পুজো। আমি নিজে জিএস থেকে পুজো করিয়েছিলাম। বহিরাগত হস্তক্ষেপ ছিল না।

Advertisement


সংবাদদাতা- মানস নস্কর
 

POST A COMMENT
Advertisement