scorecardresearch
 

Jadavpur University: যাদবপুরের গেটে ৩৭ লক্ষ টাকার CC ক্যামেরা, ফান্ড মঞ্জুর করল রাজ্য

শেষমেষ যাদবপুরের হস্টেল ও গেটে বসেছে সিসি ক্যামেরা। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে ৩৭ লক্ষ টাকা খরচের হিসেব দিয়েছিল ওয়েবেল। সেই টাকা মঞ্জুর করেছে রাজ্য সরকার।  শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বৃহস্পতিবার বলেছিলেন যে, তাঁর বিভাগ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রথম বর্ষের ছাত্রের মৃত্যুর পরে হস্টেল এবং ক্যাম্পাসের গেটে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর জন্য তহবিল অনুমোদন করেছে।

Advertisement
ফাইল ছবি। ফাইল ছবি।
হাইলাইটস
  • শেষমেষ যাদবপুরের হস্টেল ও গেটে বসেছে সিসি ক্যামেরা।
  • এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে ৩৭ লক্ষ টাকা খরচের হিসেব দিয়েছিল ওয়েবেল।

শেষমেষ যাদবপুরের হস্টেল ও গেটে বসেছে সিসি ক্যামেরা। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে ৩৭ লক্ষ টাকা খরচের হিসেব দিয়েছিল ওয়েবেল। সেই টাকা মঞ্জুর করেছে রাজ্য সরকার।  শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বৃহস্পতিবার বলেছিলেন যে, তাঁর বিভাগ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রথম বর্ষের ছাত্রের মৃত্যুর পরে হস্টেল এবং ক্যাম্পাসের গেটে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর জন্য তহবিল অনুমোদন করেছে।

বিশ্ববিদ্যালয় মূল হোস্টেল এবং মেয়েদের হোস্টেলের পাশাপাশি যাদবপুর এবং সল্টলেকের ক্যাম্পাসগুলিতে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু শিক্ষা বিভাগকে চিঠি দিয়ে বলেছিলেন যে, ক্যামেরা স্থাপনকারী সংস্থা - ওয়েবেল - ৩৭.০৫ লক্ষ টাকা চেয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ওই খরচের জন্য রাজ্যের কাছে সাহায্য চেয়েছিল। ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, প্রাথমিক পর্যায়ে সরকার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য তহবিল মঞ্জুর করেছে। 

গত ৯ অগস্ট রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলের নীচে রক্তাক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় এক ছাত্রকে। পরের দিনই হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ আনেন মৃত পড়ুয়ার বাবা-মা। হস্টেল আঁকড়ে পড়ে থাকা প্রাক্তনীদের বিরুদ্ধেও অভিযোগ করেছিলেন। তার পর থেকেই সেই অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয়েছে তদন্ত। এ যাবৎ গ্রেফতার হয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী এবং পড়ুয়া মিলিয়ে অন্তত ১৩ জন। ইতিমধ্যে ৩ জনের জামিনও হয়েছে। 

আরও পড়ুন

হস্টেলের ৬৮ নম্বর ঘরে থাকতেন নদিয়ার বাসিন্দা ওই ছাত্র। হস্টেলের বারান্দার কোণ থেকে নীল রঙের হাফপ্যান্ট এবং গেঞ্জি উদ্ধার করেছিল পুলিশ। ওই পোশাক মৃত ছাত্রের বলে দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পড়ুয়া। এরপরই সিসি ক্যামেরার দাবি উঠতে থাকে। অনেকের দাবি, সিসি ক্যামেরা থাকলে সেদিনের ঘটনার জন্য যারা দায়ী তাঁরা সহজেই ধরা পড়ত।

 

Advertisement

Advertisement