scorecardresearch
 

Hilsa Festival Kolkata: সর্ষেবাটা থেকে ভাপা, ফ্রি-তে পেট ভরে ইলিশ খাওয়ানোর ব্যবস্থা কলকাতায়

যাদের শৈশবে কখনও প্রবেশ করেনি ইলিশের ঘ্রাণ। যাদের জীবনে ফুটপাতের অস্থায়ী রান্নাঘরে কোনওদিন আসে না এক টুকরো ইলিশ। শহরের ফুটপাতে বেড়ে ওঠা পথশিশুরা জীবনের অনেক কিছু থেকেই বঞ্চিত। বাঙালির অন্যতম প্রিয় ইলিশ মাছের স্বাদ তারা কখনও পায় না।

Advertisement
কলকাতার পথশিশুদের জন্য ইলিশ উৎসব। ফাইল ছবি কলকাতার পথশিশুদের জন্য ইলিশ উৎসব। ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • যাদের শৈশবে কখনও প্রবেশ করেনি ইলিশের ঘ্রাণ।
  • যাদের জীবনে ফুটপাতের অস্থায়ী রান্নাঘরে কোনওদিন আসে না এক টুকরো ইলিশ।

যাদের শৈশবে কখনও প্রবেশ করেনি ইলিশের ঘ্রাণ। যাদের জীবনে ফুটপাতের অস্থায়ী রান্নাঘরে কোনওদিন আসে না এক টুকরো ইলিশ। শহরের ফুটপাতে বেড়ে ওঠা পথশিশুরা জীবনের অনেক কিছু থেকেই বঞ্চিত। বাঙালির অন্যতম প্রিয় ইলিশ মাছের স্বাদ তারা কখনও পায় না। বর্ষার বাংলায় ইলিশের ছড়াছড়ি, শহরে নানা ইলিশ উৎসবের আয়োজন হয়। কিন্তু সেই উৎসবগুলোতে পথশিশুরা অংশ নিতে পারে না। তাদের কথা ভেবে এবারও আয়োজন করা হল ইলিশ উৎসব। 

প্রতিবার বর্ষা এলেই খবরের কাগজের হেডলাইনে জায়গা করে নেয় ইলিশ। টক্কর চলে গঙ্গার সঙ্গে পদ্মার। বাঙালি মধ্যবিত্ত পকেট সামলে খোঁজ রাখে সেই মহার্ঘ্য ইলিশের দাম বাড়তির দিকে, নাকি কমতির দিকে। দাম যাই হোক, এক বা একাধিক দিন, বাঙালির রান্নাঘরের দখল ইলিশ মাছের থাকেই। তার মোহময়ী স্বাদের কাছে বাঙালির আহ্লাদ চিরকালই আত্মসমর্পণ করে। মানুষের চোখ আটকে থাকে ইলিশের বিভিন্ন পদের দিকে।

গত বছর মাদার টেরিজার জন্মদিন উপলক্ষ্যে, কফি হাউস স্যোশাল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন আয়োজন করেছিলো বাংলায় প্রথম 'পথশিশুদের জন্য ইলিশ উৎসব'। এবারও ইলিশ উৎসব হবে বলে জানিয়েছেন, অ্যাসিয়েশনের তরফে অচিন্ত্য কুমার লাহা। তিনি বললেন, 'গতবছরের মতো এবারও কলেজ স্কোয়ারে হবে ইলিশ উৎসব। ৩৫০ জন পথশিশুর জন্য ইলিশের বিভিন্ন পদ রান্না হবে। এক থেকে দেড় কিলোর ইলিশ কেনা হবে কোলে মার্কেট থেকে। মাদার টেরিজার জন্মদিন উপলক্ষে এই উদ্যোগ।'

আরও পড়ুন

আগামী ২৪ অগাস্ট, শনিবার, দুপুর ১২টায়, কলেজ স্কোয়ারে আয়োজন করা হয়েছে এই অভিনব উৎসব। পথ শিশু ও তাদের অভিভাবকদের জন্য প্রবেশ অবাধ। 

 

Advertisement