scorecardresearch
 

Howrah School : হাওড়ায় স্কুলে জল খেতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী, আশঙ্কাজনক

স্কুলে জল খেতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট এক ছাত্রী। তার নাম পারভিনা খাতুন। হাওড়ার বাঁকরা মিশ্র পাড়া মাধ্যমিক স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় পারভিনাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • স্কুলে জল খেতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট এক ছাত্রী
  • তার নাম পারভিনা খাতুন

স্কুলে জল খেতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট এক ছাত্রী। তার নাম পারভিনা খাতুন। হাওড়ার বাঁকরা মিশ্র পাড়া মাধ্যমিক স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় পারভিনাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। 

ঘটনা হাওড়ার বাঁকড়া মিশ্রপাড়া মাধ্যমিক শিক্ষালয়ের। স্কুল সূত্রে খবর, ক্লাস চলার সময় পারভিন জল খেতে যায়। স্কুলেই রয়েছে ঠান্ডা জলের মেশিন। সেখান থেকে জল নিয়ে খেতে যাচ্ছিল সে। আর সেই মেশিনে নহাত দিতেই ছিটকে পড়ে। গুরুতর অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। 

আরও পড়ুন : এখনও পুকুর পাড়ে ‘গুমরে কাঁদে’ শহিদ সাঁওতাল যোদ্ধারা

পড়ুয়াদের অভিভাবকরা জানিয়েছেন, তাঁরা এক ছাত্রীর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার খবর পাওয়ার পরই স্কুলে আসেন। জানতে পারেন স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফেই পারভিনকে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। 

এদিকে স্কুল ছাত্রীর এই অবস্থার জেরে এলাকায় বেশ আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অভিভাবকরা তাঁদের সন্তানদের খোঁজ নিতে স্কুলে আসেন। আসে পুলিশও। এরপর কর্তৃপক্ষ অবস্থা বেগতিক দেখে আজকের মতো স্কুল  বন্ধ করে দেয়। 

প্রসঙ্গত, এর আগে হরিদেবপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছিল ১৪ বছর বয়সের নিশীথ যাদবের। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই বাতিস্তম্ভে হাত লেগে মৃত্যু হয় নারকেলডাঙা থানা এলাকার মহম্মদ ফাইজনের। 

রাস্তার ধারে একটি বাতিস্তম্ভে হাত লাগতেই ওই কিশোর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। তড়িঘড়ি তাকে কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আর তারপর এদিন হাওড়ার স্কুলে এক ছাত্রী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হল। 
 

Advertisement