scorecardresearch
 

Justice Abhijit Ganguly: সুপ্রিম কোর্টে প্রতিলিপি চেয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশেও স্থগিতাদেশ

এদিন সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর শীর্ষ আদালতের সেক্রেটারি জেনারেলের কাছ থেকে সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারের প্রতিলিপি (অনুবাদ) চান বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এই মর্মে রেজিস্ট্রার জেনারেলকে নির্দেশ দিয়েছিলেন।

Advertisement
Justice Abhijit Ganguly and Supreme Court। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও সুপ্রিম কোর্ট। Justice Abhijit Ganguly and Supreme Court। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও সুপ্রিম কোর্ট।
হাইলাইটস
  • বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে স্থগিতাদেশ।
  • রাতে বিশেষ শুনানি শীর্ষ আদালতের।

সংবাদমাধ্যমে দেওয়া নিজের সাক্ষাৎকারের প্রতিলিপি সুপ্রিম কোর্টের চেয়ে পাঠিয়েছিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ওই নির্দেশের উপর স্বতঃপ্রণোদিত স্থগিতাদেশ জারি করল সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার রাতে বিশেষ শুনানিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।     

এদিন সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর শীর্ষ আদালতের সেক্রেটারি জেনারেলের কাছ থেকে সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারের প্রতিলিপি (অনুবাদ) চান বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এই মর্মে রেজিস্ট্রার জেনারেলকে নির্দেশ দিয়েছিলেন। রাত ১২টার মধ্যে তা পেশ করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। প্রয়োজন হলে রাত ১২ টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত তিনি হাইকোর্টে নিজের চেম্বারে অপেক্ষা করবেন বলেও জানিয়েছিলেন। 

বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের দুপুরে যে নির্দেশ দিয়েছিলেন তার উপরে সুপ্রিম কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত স্থগিতাদেশ জারি করেছে। তাঁর নির্দেশ নিয়ে বিচারের জন্য শুক্রবার রাতে স্বতঃপ্রণোদিত শুনানি করে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এ এস বোপান্না এবং বিচারপতি হিমা কোহলির নেতৃত্বাধীন স্পেশাল বেঞ্চ। সেখানেই সুপ্রিম কোর্টের সেক্রেটারি জেনারেলকে দেওয়া কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ জারি করা হয়।  

আরও পড়ুন- চাকরি ছেড়ে আইনি মারপ্যাঁচে, চিনুন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কে

গত সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে অভিযোগ উঠেছিল, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় স্কুলে নিয়োগের দুর্নীতির মামলা শোনার সময় সেই মামলা নিয়ে টিভি চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। যা শুনে প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, বিচারপতিরা কোনও ভাবেই তাঁদের বিচারাধীন বিষয় নিয়ে টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিতে পারেন না। উনি যদি সাক্ষাৎকার দিয়ে থাকেন, তা হলে তিনি ওই মামলা শোনার অধিকার হারিয়েছেন। তারপরই সেই সাক্ষাৎকারের অনুবাদ কপি হাইকোর্টের কাছে রি্পোর্ট চেয়ে পাঠায় মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট। এদিন শুনানিতে মাননীয় প্রধান বিচারপতি বলেন, 'বিচারকরা খুব কঠিন দায়িত্ব পালন করেন। আমরা কেস পুনরায় বরাদ্দ করার জন্য জিজ্ঞাসা করছি একমাত্র কারণ হ'ল ট্রান্সক্রিপ্ট - অন্য কোনও কারণ নেই।'

Advertisement

Advertisement