scorecardresearch
 

Kolkata Doctor Rape and Murder: ‘সেমিনার রুমে চল’, কারা চিৎকার করেছিল, প্রমাণ লোপাটেই হামলা আরজি করে?

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে উঠে আসছে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য। ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে বিশাল জনতা হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছিল, সেই জনতার মধ্যে থেকে কেউ কেউ পূর্বপরিকল্পিতভাবে অপরাধের প্রমাণ নষ্ট করার চেষ্টা করেছিল বলে অভিযোগ উঠেছে।

Advertisement
আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে মহিলারা। ফাইল ছবি আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে মহিলারা। ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে উঠে আসছে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য।
  • ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে বিশাল জনতা হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছিল, সেই জনতার মধ্যে থেকে কেউ কেউ পূর্বপরিকল্পিতভাবে অপরাধের প্রমাণ নষ্ট করার চেষ্টা করেছিল বলে অভিযোগ উঠেছে।

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে উঠে আসছে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য। ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে বিশাল জনতা হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছিল, সেই জনতার মধ্যে থেকে কেউ কেউ পূর্বপরিকল্পিতভাবে অপরাধের প্রমাণ নষ্ট করার চেষ্টা করেছিল বলে অভিযোগ উঠেছে।

তদন্তকারীরা সম্প্রতি একটি ভিডিও ফুটেজ হাতে পেয়েছেন, যা এই অভিযোগের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, জনতার মধ্যে থাকা একজন ব্যক্তি বাংলায় বলতে শোনা যাচ্ছে, "চল সেমিনার রুমে যাই," যেখানে মূল অপরাধটি  হয়েছিল। সেই নির্দেশ পাওয়ার পরপরই জনতা হাসপাতালের বিভিন্ন অংশে তাণ্ডব চালায় এবং সেমিনার কক্ষের দিকে এগিয়ে যায়। হাসপাতালের সেমিনার কক্ষটি ছিল অপরাধের মূল স্থান, যেখানে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ঘটে। যদিও ভিডিওটি 'বাংলা ডট আজতক ডট ইন' যাচাই করেনি।

পুলিশের দাবি অনুযায়ী, ওইদিনের ঘটনা ছিল বিক্ষোভকারীদের রোষের বহিঃপ্রকাশ, যারা ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করতে এসেছিল। তবে, ভিডিও ফুটেজটি ইঙ্গিত করছে যে, জনতার একাংশ সম্ভবত ইচ্ছাকৃতভাবে সেমিনার কক্ষে প্রবেশ করতে চেয়েছিল, যার উদ্দেশ্য ছিল অপরাধের প্রমাণ নষ্ট করা। এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে, এবং অভিযোগ উঠেছে যে, জনতার একটি অংশ পূর্বপরিকল্পিতভাবে এই অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে।

আরও পড়ুন

হাসপাতালের কর্মী এবং চিকিৎসকদের নিরাপত্তার দাবিতে যে বিক্ষোভ ও আন্দোলন শুরু হয়েছে, সেই আন্দোলনও নতুন মাত্রা পেয়েছে এই ঘটনার পর। পুলিশের পাশাপাশি সিবিআইকেও এই ভিডিও ফুটেজের ভিত্তিতে তদন্ত চালিয়ে যেতে হবে, এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। 

 

Advertisement

Advertisement