Fire In Nagerbazar: নাগেরবাজারে গেঞ্জি কারখানায় ভয়াবহ আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে, জানালেন দমকলমন্ত্রী

নাগেরবাজারে গেঞ্জির কারখানা ও গোডাউনে আগুন। ঘটনাস্থলে দমকলের ২০টি ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নেভানোর কাজ করছে। আশপাশের কারখানায় আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। গোটা এলাকা কালো ধোঁয়াতে ঢেকে গিয়েছে।

Advertisement
নাগেরবাজারে গেঞ্জি কারখানায় ভয়াবহ আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে, জানালেন দমকলমন্ত্রীযশোর রোডে গেঞ্জির কারখানায় ভয়াবহ আগুন
হাইলাইটস
  • নাগেরবাজারে গেঞ্জির কারখানায় ভয়াবহ আগুন
  • রাত তিনটে নাগাদ বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়

নাগেরবাজারে গেঞ্জির কারখানা ও গোডাউনে আগুন। ঘটনাস্থলে দমকলের ২০টি ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নেভানোর কাজ করছে। ভোর ৩টে নাগাদ আগুন লাগে বলে দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের। আশপাশের কারখানায় আগুন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল, তবে এখনও পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে বলে জানালেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু।

তিনি জানান, ভোর ৪টে নাগাদ খবর আসে ওই অগ্নিকাণ্ডের। সরু গলির মধ্যে কারখানা হওয়ায় আগুন নেভাতে অসুবিধা হয়েছে। তবে এখন আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। গোটা এলাকা কালো ধোঁয়াতে ঢেকে গিয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, রাত তিনটে নাগাদ বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়। তারপরই আগুন লেগে যায়। জানা গিয়েছে, একটি বেসরকারি আইসক্রিম সংস্থার গোডাউনের এসিতে বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান স্থানীয়রা। এর পরই আগুন লাগে। আগুন ক্রমেই পাশের গেঞ্জি কারখানাটিতেও ছড়িয়ে পড়ে। বৃষ্টির মধ্যেই দাউদাউ করে ছড়াতে থাকে আগুন। খবর দেওয়া হয় দমকল ও পুলিশে। খবর পেয়ে এক এক করে দমকলের ২০টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয়। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় তারা আগুন নেভানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। আগুন আশপাশে একাধিক কারখানা, বসতি এলাকায় ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

দ্রুত আগুন না নেভানো গেলে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। দমকলের বিরুদ্ধে দেরি করে আসার অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। দমকলকর্মীদের সঙ্গে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগিয়েছেন স্থানীয়েরা। 

দমকলের তরফে জানানো হয়েছে, কারখানায় কোনও কর্মী আটকে নেই। যাঁরা ছিলেন তাঁদের সকলকে নিরাপদে বাইরে বের করে আনা হয়েছে।

POST A COMMENT
Advertisement