scorecardresearch
 

Kolkata International Book Fair : একুশের হতাশা কাটিয়ে ৩১ জানুয়ারি থেকে বইমেলা, শুরু প্রস্তুতি

Kolkata International Book Fair: ৩১ জানুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কলকাতা বইমেলা (Kolkata International Book Fair)-র আয়োজন করা হবে বলে রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে। বিধাননগরের সেন্ট্রাল পার্কে তা হতে পারে।

Advertisement
৩১ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে কলকাতা বইমেলা (প্রতীকী ছবি) ৩১ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে কলকাতা বইমেলা (প্রতীকী ছবি)
হাইলাইটস
  • বইপ্রেমীদের জন্য দারুণ খবর। আগামী বছর ৩১ জানুয়ারি হবে কলকাতা বইমেলা
  • করোনার কারণে চলতি বছরে বইমেলার আয়োজন করা যায়নি
  • এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক থাকায় এই সিদ্ধান্ত নিয়ে রাজ্য সরকার

Kolkata International Book Fair: বইপ্রেমীদের জন্য দারুণ খবর। আগামী বছর ৩১ জানুয়ারি হবে কলকাতা বইমেলা (Kolkata International Book Fair)। করোনার কারণে চলতি বছরে বইমেলার আয়োজন করা যায়নি। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক থাকায় এই সিদ্ধান্ত নিয়ে রাজ্য সরকার।

হতাশা ঝেড়ে ফেলে
সেই হতাশা কাটিয়ে তা আয়োজন করা হতে চলেছে। ৩১ জানুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কলকাতা বইমেলা (Kolkata International Book Fair)-র আয়োজন করা হবে বলে রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে। বিধাননগরের সেন্ট্রাল পার্কে তা হতে পারে। কারণ মিলন মেলা সংস্কারের কাজ চলছে। ওই সময়ের মধ্য়ে শেষ করা যাবে কিনা, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।

করোনার কারণে চলতি বছরে মানে ২০২১ সালে কলকাতা বইমেলা আয়োজন করা গেল না বলা যেতে পারে। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে বেশ কিছু বিধিনিষেধ রয়েছে। আর তাই তার দিনক্ষণ ঠিক করা যায়নি।

এর আগে কলকাতা বইমেলার আয়োজক পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডের দাবি, তারা প্রস্তুত। রাজ্য সরকার যে সময়ে মেলার অনুমতি দেবে, তারা তখনই তা করে ফেলতে পারবে। প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া তো মেলা আয়োজন সম্ভব নয়। এবারের কলকাতা বইমেলা (Kolkata International Book Fair)-র থিম দেশ ছিল বাংলাদেশ।

প্রতি বছর কলকাতা বইমেলা (Kolkata International Book Fair) চালু হয় জানুয়ারি মাসের শেষ বুধবার। তবে এ বছর পরিস্থিতি আলাদা ছিল। দেশে করোনা সংক্রমণের কারণে সব রকমের মেলাই স্থগিত ছিল। একই ছবি এখানকারও

শিল্প সম্মেলন
অতিমারীর আবহে দু বছর স্থগিত থাকার পর আগামী বছর রাজ্যে ফের বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের আয়োজন করা হচ্ছে। আগামী বছর ২০-২১ এপ্রিল এই দু’দিন বাণিজ্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে নিউটাউনের বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে।

Advertisement

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুমোদন সাপেক্ষে মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী এই দিনক্ষণ ঘোষণা করেন। তিনি জানান, এখন বাংলায় করোনা সংক্রমণ নিম্নমুখী রয়েছে। তাই রাজ্যে বিনিয়োগ টানার লক্ষ্যে ফের বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন আয়োজন করা হবে।

এর জন্য একটি নির্দিষ্ট কমিটিও তৈরি করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও মুখ্যসচিব ওই কমিটিতে থাকছেন। পাশাপাশি রাজ্যের শিল্পবান্ধব পরিবেশ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের কাছে তুলে ধরতে সরকার বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। সেই উদ্যোগে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়কে সামিল হতে অনুরোধ করা হয়েছে।

বিশ্ববাংলা পুজো সম্মান
সদ্য শেষ হয়েছে আলোর উৎসব। সেই উৎসবের আমেজ এখনও রয়ে গিয়েছে আকাশে বাতাসে। এরই মধ্যে সোমবার নিউ টাউনের বিশ্ববাংলা কনভেনশন সেন্টারে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে কলকাতা ও পার্শবর্তী এলাকার বিশ্ববাংলা সেরার সেরা পুজোর স্বীকৃতি পুরস্কার দেওয়া হল।

সেরা পুজো কমিটিগুলিকে সম্মানিত করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। বর্ণাঢ্য এই অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন,পরিবহন মন্ত্রী তথা কলকাতার মুখ্য প্রকাশক ফিরহাদ হাকিম, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, অরূপ বিশ্বাস, ইন্দ্রনীল সেন-সহ কলকাতার পুলিশ কমিশনার সৌমেন মিত্র, ডিজি মনোজ মালব্য এবং দেবাশিস সেন।

করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে এবার মঞ্চে একেকটি সম্মান প্রাপক ক্লবের দুই বা তিনজন করে প্রতিনিধিকে ডাকা হয়। ২০২১ সালে দুর্গাপুজোর ষষ্ঠীর দিনই বিশ্ব বাংলা শারদ সম্মান প্রাপকদের তালিকা প্রকাশ করে রাজ্য সরকার।

এবার মোট ১০৩টি পুজো কমিটি বিভিন্ন বিভাগে বিশেষ সম্মান পেয়েছে। কলকাতা, বরাহনগর পুরসভা, দক্ষিণ দমদম পুরসভা, বিধাননগর পুরনিগম এবং হওড়া পুরনিগমের পুজোগুলির থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে সেরার সেরা পুজো কমিটিগুলিকে।

 

Advertisement