ধীরে ধীরে সেজে উঠছে দেশের সবচেয়ে গভীরে মেট্রো স্টেশন হাওড়া। কিন্তু এই মেট্রো স্টেশনে নামতে গেলে পেরোতে হবে ২০০টি সিঁড়ি! তবে চলমান সিঁড়ি দিয়ে অনায়াসে নামা যাবে স্টেশনে। সম্ভবত আগামী মাসেই যাত্রী পরিষেবা শুরু হয়ে যেতে পারে হাওড়া মেট্রো স্টেশনের৷ হুগলি নদীর পাশে, অন্যতম ব্যস্ত রেল স্টেশন হাওড়া তার লাগোয়ায় তৈরি হওয়া হাওড়া মেট্রো স্টেশনের শেষ পর্বের কাজ চলছে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে। কিছুদিনের মধ্যেই চালু হবে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পের হাওড়া মেট্রো স্টেশনে।
ইতিমধ্যেই হাওড়া-মেট্রো স্টেশনকে ‘দ্য ডিপেস্ট সাবওয়ে স্টেশন’-র তকমা দিয়েছে রেলওয়ে বোর্ড। এতকাল দিল্লি মেট্রোর হাউস খাস এই তকমা পেয়ে এসেছে। যার গভীরতা ৩০ মিটার। চৌরিবাজার হলুদ স্টেশনের তকমা পেয়েছে ২৫ মিটার গভীরতার জন্য। এ বার তাদের টেক্কা দিল হাওড়ার মেট্রো স্টেশন। এর গভীরতা ৩২.০০৪ মিটার (১০৫ ফুট) হওয়ায় মিলল ‘গভীরতম’র তকমা।
কলকাতা মেট্রোর ইস্ট-ওয়েস্টে হাওড়া স্টেশনকে ‘কি স্টেশন’ বলা হয়েছে। কারণ হাওড়া দেশের মধ্যে অন্যতম ব্যস্ততম স্টেশন। এই স্টেশনের সংযোগকারী মেট্রো যে রীতিমতো ব্যস্ততম মেট্রো স্টেশন হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। দেশে প্রথম নদীর তলা দিয়ে এই মেট্রো যাওয়ার পদক্ষেপকে ঐতিহাসিক বলে বর্ণনা করেছেন রেল মন্ত্রকের আধিকারিকরা।
হুগলি নদী কাছে থাকায়, জলের চাপে একটা সময় কাজ বন্ধ রাখতে হয়েছিল। এছাড়া মেট্রো স্টেশন বানানোর সময়ে নজর রাখতে হয়েছিল মাটির উপরেও। কারণ হাওড়া স্টেশন থেকে যাতায়াত করে রাজধানী, দুরন্ত, শতাব্দীর মতো একাধিক ট্রেন। ফলে কোনও সমস্যা তৈরি হলে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকত। তাই অত্যন্ত সাবধানে কাজ করতে হয়েছে।হুগলি নদী কাছে থাকায়, জলের চাপে একটা সময় কাজ বন্ধ রাখতে হয়েছিল। এছাড়া মেট্রো স্টেশন বানানোর সময়ে নজর রাখতে হয়েছিল মাটির উপরেও। কারণ হাওড়া স্টেশন থেকে যাতায়াত করে রাজধানী, দুরন্ত, শতাব্দীর মতো একাধিক ট্রেন। ফলে কোনও সমস্যা তৈরি হলে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকত। তাই অত্যন্ত সাবধানে কাজ করতে হয়েছে।