scorecardresearch
 

Kolkata Rape Murder: 'মহিলা আইনজীবীরা অ্যাসিড হামলা-ধর্ষণের হুমকি পাচ্ছেন,' শুনানির লাইভ স্ট্রিমিংয়ে আপত্তি সিব্বলের

সুপ্রিম কোর্ট সিবিআইকে কলকাতার আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে কথিত আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে একটি স্ট্যাটাস রিপোর্ট দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছে। এই হাসপাতালেই গত মাসে একজন শিক্ষানবিশ চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুন করা হয়েছিল।

Advertisement
হাইলাইটস
  • সুপ্রিম কোর্ট সিবিআইকে কলকাতার আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে কথিত আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে একটি স্ট্যাটাস রিপোর্ট দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছে।
  • এই হাসপাতালেই গত মাসে একজন শিক্ষানবিশ চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুন করা হয়েছিল।

সুপ্রিম কোর্ট সিবিআইকে কলকাতার আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে কথিত আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে একটি স্ট্যাটাস রিপোর্ট দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছে। এই হাসপাতালেই গত মাসে একজন শিক্ষানবিশ চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুন করা হয়েছিল। শীর্ষ আদালত সিবিআইয়ের দায়ের করা স্ট্যাটাস রিপোর্টও পর্যালোচনা করেছে এবং বলেছে যে তদন্তের স্বার্থে এই রিপোর্ট প্রকাশ করা যাবে না, কারণ তা তদন্ত প্রক্রিয়াকে বিপন্ন করতে পারে।

প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি জে বি পারদিওয়ালা ও মনোজ মিশ্রের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ সিবিআইয়ের রিপোর্ট দেখে এই মন্তব্য করেন। আদালত আরও জানায় যে তদন্ত চলছে এবং তা প্রকাশ করলে তদন্তে বাধা আসতে পারে।
শুনানি চলাকালীন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী কপিল সিব্বল মামলার লাইভ সম্প্রচার বন্ধ করার আবেদন জানান। তিনি অভিযোগ করেন যে চেম্বারের মহিলা আইনজীবীরা অ্যাসিড হামলা ও ধর্ষণের হুমকি পাচ্ছেন। আদালত সিব্বলকে আশ্বস্ত করে জানায়, যদি আইনজীবী বা অন্য কারও প্রতি কোনো হুমকি থাকে, তবে আদালত তা প্রতিরোধে যথাযথ পদক্ষেপ নেবে।

অন্যদিকে, সলিসিটর জেনারেল সিবিআইয়ের পক্ষে আদালতে জানান, উইকিপিডিয়ায় এখনও নির্যাতিতার নাম ও ছবি প্রদর্শিত হচ্ছে। সুপ্রিম কোর্ট তখন উইকিপিডিয়াকে নির্যাতিতার নাম মুছে ফেলার নির্দেশ দেয়। আদালত জানায়, "মৃত ব্যক্তির মর্যাদা এবং গোপনীয়তা বজায় রাখার স্বার্থে, ধর্ষণ এবং হত্যার মামলায় ভিকটিমের পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না। উইকিপিডিয়াকে এই আদেশ মেনে চলার জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে।"

আরও পড়ুন

উল্লেখ্য, ৯ আগস্ট, ওই শিক্ষানবিশ চিকিৎসকের শরীরে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়। পরের দিনই এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে এই মামলায় গ্রেফতার করা হয়। ১৩ অগাস্ট কলকাতা হাইকোর্ট সিবিআইকে এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়ার নির্দেশ দেয়, যা ১৪ আগস্ট থেকে তদন্ত শুরু করে।

Advertisement

 

Advertisement