scorecardresearch
 

Abhishek Banerjee: ১০ মার্চ তৃণমূলের ব্রিগেড,১১-১২ তারিখ বিজেপিকে পাল্টা সভার চ্যালেঞ্জ অভিষেকের

তৃণমূলের ব্রিগেডের আগে রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিন-তিনটে সভা করার কথা তাঁর। বিজেপির তরফে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর সভা হওয়ার কথা ১ মার্চ আরামবাগ, ২ মার্চ কৃষ্ণনগর এবং ৮ মার্চ বারাসতে। ৮ মার্চ মহাশিবরাত্রি। ওই সভার নাম দেওয়া হয়েছে 'নারী শক্তি বন্দনা কর্মসূচি'।

Advertisement
Abhishek Banerjee Narendra Modi Abhishek Banerjee Narendra Modi
হাইলাইটস
  • তৃণমূলের ব্রিগেডের আগে রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
  • ৮ মার্চ মহাশিবরাত্রি। ওই সভার নাম দেওয়া হয়েছে 'নারী শক্তি বন্দনা কর্মসূচি'।

মার্চে কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে সমাবেশের ডাক দিল তৃণমূল। এর আগে এর পরে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে শেষবার ব্রিগেডে সভা করেছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। সেবার বিরোধী দলের নেতানেত্রীরা ছিলেন ওই মঞ্চে। এবার লোকসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল ১০ মার্চ ব্রিগেডে সভা করতে চলেছে ঘাসফুল শিবির। দলের তরফে ওই দিন সকাল ১১টা থেকে 'জনগর্জন সভা' করার কথা জানানো হয়েছে। ব্রিগেডের সভায় ইন্ডিয়া জোটের শরিক নেতাদের দেখা যাবে? এই প্রশ্নে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানান,'আমরা বঞ্চনাকে সামনে রেখে লড়াই করছি। আলাদা করে কাউকে আহ্বান করছি না। প্রতিটি মানুষকে আমরা আহ্বান করছি। বাংলার স্বার্থে ব্রিগেডে আসুন। চোখে দেখুন, কাউকে কানে শুনে বিশ্বাস করতে হবে না।'

তৃণমূলের ব্রিগেডের আগে রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিন-তিনটে সভা করার কথা তাঁর। বিজেপির তরফে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর সভা হওয়ার কথা ১ মার্চ আরামবাগ, ২ মার্চ কৃষ্ণনগর এবং ৮ মার্চ বারাসতে। ৮ মার্চ মহাশিবরাত্রি। ওই সভার নাম দেওয়া হয়েছে 'নারী শক্তি বন্দনা কর্মসূচি'। বিজেপিকে পাল্টা ব্রিগেডে সভা করার চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়,'১০ মার্চ কলকাতায় ট্রেলার দেখাব। সিনেমাটা ভোটে দেখবেন। সাংগঠনিক ক্ষমতা থাকলে ১১ বা ১২ তারিখ সভা করে ক্ষমতা দেখান। আমরা ২ সপ্তাহের নোটিসে ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দিয়েছি। প্রধান বক্তা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন সাংসদ-বিধায়করা।'

মোদীর সভা নিয়ে অভিষেক বলেন,'উনি দেশের প্রধানমন্ত্রী, আসতেই পারেন। যে বারাসত, আরামবাগে উনি সভা করবেন, সেখানে ২০২১ সালের নির্বাচনের পর ৫টা মানুষের কল্যাণে সভা করেছেন? বারাসতের ১০টা মানুষের ছাদের ব্যবস্থা করেছেন? প্রধানমন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী- কেউই বাংলার মানুষের উন্নয়নের স্বার্থে একটাও বৈঠক করেননি। ভোট এলেই কেন প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, বহিরাগতদের ডেলি প্যাসেঞ্জারি শুরু হয়? তিনি আসতে চাইলে আমরা স্বাগত জানাই। ভোটের পর আর দেখা যায় না। বুলবল, আমফান, কোভিডের সময় মানুষের পাশে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।'

আরও পড়ুন

Advertisement

অভিষেকের সংযোজন,'২৫ হাজার কোটি টাকা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দিচ্ছি। এর মধ্যে ১০ পয়সার অবদান কেন্দ্রীয় সরকারের নেই। মানুষকে এরা মিথ্যা কথা বলছে। ২ বছর কোথায় ছিলেন! ক'বার দেখা গিয়েছে এদের? সেই জন্য এদের বহিরাগত, বাংলা বিরোধী, জনবিরোধী, জমিদার এবং বসন্তের কোকিল বলি। এই কারণে ব্রিগেড ডাকা। ২ বছর ধরে বাংলার প্রতি লাঞ্চনা, অত্যাচার করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে সাধারণ মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করব।'

Advertisement