scorecardresearch
 

Suvendu Adhikari Letter To Nirmala Sitharaman: কেন্দ্রের টাকা অন্য খাতে সরাচ্ছে রাজ্য, ব্যবস্থা নিন, নির্মলাকে চিঠি শুভেন্দুর

এবার রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় প্রল্পের টাকা অন্য খাতে সরানোর অভিযোগ তুললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে ৩ পাতার চিঠি পাঠিয়েছেন তিনি।

Advertisement
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে চিঠি শুভেন্দু অধিকারীর কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে চিঠি শুভেন্দু অধিকারীর
হাইলাইটস
  • কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে চিঠি শুভেন্দু অধিকারীর
  • কেন্দ্রীয় প্রল্পের টাকা অন্য খাতে সরানোর অভিযোগ বিরোধী দলনেতার

এবার রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় প্রল্পের টাকা অন্য খাতে সরানোর অভিযোগ তুললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে ৩ পাতার চিঠি পাঠিয়েছেন তিনি। চিঠিতে দাবি, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা ত্রাণ তহবিলে পাঠিয়ে নয়ছয় করছে রাজ্য সরকার। তাঁর আরও দাবি, তৃণমূলের কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগও ভুয়ো। এর আগে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম পরিবর্তন নিয়ে সরব হয়েছিলেন শুভেন্দু।

চিঠিতে নন্দীগ্রামের সাংসদ লিখেছেন, ‘রাজ্য সরকার কেন্দ্রের দেওয়া তহবিল অনৈতিক ও বেআইনিভাবে সরিয়ে দিচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পাবলিক ফিনান্স ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের অধীনে রাজ্য সরকার একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলেছে। ওই ব্যাঙ্কে রাজ্যের ত্রাণ তহবিলের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার সরকারি ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে বললেও, সেই অনুরোধ রাখা হয়নি। সমস্ত কেন্দ্রীয় বরাদ্দের টাকা এই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেই ঢুকছে।'

চিঠিতে শুভেন্দু লিখেছেন, কেন্দ্র যে অ্যাকাউন্টে রাজ্যের তহবিল জমা করে, সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ রাজ্য তুলে নিচ্ছে। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকার জন্য খোলা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে রাজ্যের ত্রাণ তহবিলে টাকা পাঠানো হচ্ছে। যা অন্য খাতে খরচ হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কে তাদের পিএফএমএস-এর রাজ্য নোডাল অ্যাকাউন্ট খুলেছে, একই ব্যাঙ্কে রাজ্য জরুরি ত্রাণ তহবিলের অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তারা বিভিন্ন কাজের জন্য কেন্দ্রীয় তহবিল ব্যবহার করেছে। অ্যাকাউন্ট থেকে বিভিন্ন নেতার ভুয়ো কোম্পানির অ্যাকাউন্টেও টাকা চলে যাচ্ছে।'

চিঠিতে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে এই সব বিষয়ে তদন্ত করার জন্য অনুরোধ করেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। চিঠিতে লেখা হয়েছে, 'এই গুরুতর অভিযোগগুলিকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার জন্য আপনার কাছে আমার আন্তরিক অনুরোধ এবং দয়া করে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করুন, যাতে এই অপকর্মের অবসান ঘটে এবং কেউ অপ্রয়োজনীয়ভাবে কেন্দ্রীয় সরকারকে অপমান করতে না পারে।'

Advertisement

Advertisement