scorecardresearch
 

Mamata Banerjee: ডেঙ্গির হটস্পটে নজরদারি, দুর্যোগ মোকাবিলায় পদক্ষেপ মুখ্যমন্ত্রীর

রাজ্যে ডেঙ্গি পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। গতবছরও পুজোর মুখেও ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত ছিল। এবছরও সেরকমই পরিস্থিতি। একদিকে আক্রান্তের সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনই মৃতের সংখ্যাও বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে শনিবার জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী।

Advertisement
ফাইল ছবি। ফাইল ছবি।
হাইলাইটস
  • রাজ্যে ডেঙ্গি পরিস্থিতি উদ্বেগজনক।
  • গতবছরও পুজোর মুখেও ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত ছিল।

রাজ্যে ডেঙ্গি পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। গতবছরও পুজোর মুখেও ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্ত ছিল। এবছরও সেরকমই পরিস্থিতি। একদিকে আক্রান্তের সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনই মৃতের সংখ্যাও বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে শনিবার জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। সেই বৈঠকে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। সেখানেই ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জেলাশাসকদের একাধিক নির্দেশ দেন তিনি। 

এদিন নবান্নে জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন মুখ্যসচিব। কোন জেলায় কত জন আক্রান্ত, কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে--- সবকিছু নিয়ে আলোচনা হয়। নবান্ন সূত্রে খবর, সেই বৈঠকের মাঝেই মুখ্যসচিবকে ফোন করেন মুখ্যমন্ত্রী। ডেঙ্গি পরিস্থিতি জানতে চান তিনি।

সামনেই দুর্গাপুজো। আর তার আগেই ডেঙ্গি পরিস্থিতি চোখ রাঙাচ্ছে। পুজোর মরশুমে রাজ্যের মানুষের মধ্যে সতর্কতা বাড়ানোর নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, 'আগামী কয়েকদিন আমাদের আরও সতর্ক থাকতে হবে।' রাজ্যের যেখানে যেখানে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বেশি, সেইসব জায়গা আগেই হটস্পট বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। ডেঙ্গি হটস্পট এলাকায় বেশি করে নজরদারি চালাতে হবে বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী।

আরও পড়ুন

শুধু ডেঙ্গি নয়, রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি নিয়েও এদিনের বৈঠকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। ঘূর্ণাবর্তের জেরে বাংলার বেশিরভাগ জেলাতেই তুমুল বৃষ্টি হচ্ছে। একাধিক জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এমন অবস্থা মোকাবিলায় কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জেলাশাসকদের থেকে জানতে চান মমতা। 

উল্লেখ্য, শনিবারই ভারী বর্ষণে বাঁকুড়ায় দেওয়াল চাপা পড়ে একই পরিবারের তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সেই নিয়ে বৈঠকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মুখ্যসচিব।

সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ, নীচু এলাকার বসতি অবিলম্বে সরাতে হবে। প্রয়োজনে ত্রাণ শিবির খুলতে হবে। ২৪ ঘণ্টা কন্ট্রোল রুম চালু করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি মুখ্যমন্ত্রী।

Advertisement

 

Advertisement