scorecardresearch
 

Alipore Zoo: খাঁচায় ঢুকবে মানুষও! আলিপুর চিড়িয়াখানায় শীতে এবার বিরাট চমক

বইছে উত্তুরে হাওয়া। নামছে পারদ। দুয়ারে হাজির শীত। শীতকাল মানেই চড়ুইভাতি, আবার শীতকাল মানে বাঙালির কাছে চিড়িয়াখানায় ঢুঁ মারাও। আট থেকে আশি, শীতে সোয়েটার-টুপি পরে চিড়িয়াখানার মজা পেতে সকলেই মুখিয়ে থাকেন। তাই প্রতি বছরই শীতের মরশুমে কলকাতার আলিপুর চিড়িয়াখানায় তিল ধারণের জায়গা হয় না। চোখের সামনে পশু-পাখিকে দেখতে সকলেই উৎসাহী হয়ে থাকেন। তবে এবছর শীতে বড়সড় চমক দিতে চলেছে আলিপুর চিড়িয়াখানা। 

Advertisement
চিড়িয়াখানায় নয়া চমক। চিড়িয়াখানায় নয়া চমক।
হাইলাইটস
  • শীতকাল মানে বাঙালির কাছে চিড়িয়াখানায় ঢুঁ মারাও।
  • আট থেকে আশি, শীতে সোয়েটার-টুপি পরে চিড়িয়াখানার মজা পেতে সকলেই মুখিয়ে থাকেন।
  • এবছর শীতে বড়সড় চমক দিতে চলেছে আলিপুর চিড়িয়াখানা। 

বইছে উত্তুরে হাওয়া। নামছে পারদ। দুয়ারে হাজির শীত। শীতকাল মানেই চড়ুইভাতি, আবার শীতকাল মানে বাঙালির কাছে চিড়িয়াখানায় ঢুঁ মারাও বটে। আট থেকে আশি, শীতে সোয়েটার-টুপি পরে চিড়িয়াখানার মজা পেতে সকলেই মুখিয়ে থাকেন। তাই প্রতি বছরই শীতের মরশুমে কলকাতার আলিপুর চিড়িয়াখানায় তিল ধারণের জায়গা থাকে না। চোখের সামনে পশু-পাখিকে দেখতে সকলেই উৎসাহী হয়ে থাকেন। তবে এবছর শীতে বড়সড় চমক দিতে চলেছে আলিপুর চিড়িয়াখানা। 

চিড়িয়াখানা মানেই খাঁচায় বন্দি পশু-পাখি। তবে এবার উল্টোটা হচ্ছে। খাঁচার মধ্যে থাকবে মানুষ! ভাবছেন এ আবার কী! দেড়শো বছরে এই প্রথম এমন অভিনব উদ্যোগ নিচ্ছেন চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। 

ব্যাপারটা কী? 
 
চিড়িয়াখানায় নতুন এনক্লোজার বা খাঁচা বানানো হচ্ছে। বিশাল আকারের কাঁচে ঘেরা সেই খাঁচায় এবার ঢুকতে পারবেন দর্শনার্থীরা। সেখানে বাঘ-সিংহ থাকবে না। রাখা হবে নানা প্রজাতির পাখি। একেবারে কাছ থেকে পাখি দেখতে পারবেন দর্শনার্থীরা। চলতি শীতের মরশুমের এমন উপহার দিতে চলেছেন চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। 

আরও পড়ুন

তৈরি করা হয়েছে নতুন খাঁচা।
তৈরি করা হয়েছে নতুন খাঁচা। ছবি: সংগৃহীত।

এই প্রসঙ্গে bangla.aajtak.in-কে আলিপুর চিড়িয়াখানার ডিরেক্টর শুভঙ্কর সেনগুপ্ত বলেন, 'একটা লম্বা-চওড়া, উচ্চতায় অনেকটাই বড় এনক্লোজার বানানো হয়েছে। তাতে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ছাড়া থাকবে। ওর ভিতর দিয়ে মানুষের যাতায়াতের জায়গা রয়েছে। অর্থাৎ, খাঁচার মধ্যে দর্শনার্থীরা ঢুকতে পারবেন। মাথার উপরে পাখিরা উড়ে বেড়াবে। খুব কাছ থেকে পাখি দেখতে পারবেন।' খাঁচায় রাখা হবে জলজ পাখিও। রয়েছে জলাশয়ও। 

এতো না হয় পাখির খাঁচায় ঢুকতে পারবেন দর্শনার্থীরা। আগামী দিনে কি বাঘ-সিংহের মতো পশুর খাঁচাতেও এমন পরিকল্পনা করা হবে? শুভঙ্কর বলেন, 'আমাদের অতটা জায়গা নেই। এরকম কোনও পরিকল্পনা আপাতত নেই।'

Advertisement

জানা গিয়েছে, আগামী ১০ দিনের মধ্যেই পাখির নতুন এই এনক্লোজার খোলা হবে। 

Advertisement