RG Kar Demonstration In Liverpool: আরজি কর প্রতিবাদ পৌঁছে গেল সুদূর লিভারপুলে, পথে নামলেন পড়ুয়ারা

কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের এক চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ভারতের পাশাপাশি সারা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষোভের সঞ্চার করেছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে লিভারপুলে প্রায় ৫৫ জন ছাত্রছাত্রী একটি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের আয়োজন করে।

Advertisement
আরজি কর প্রতিবাদ পৌঁছে গেল সুদূর লিভারপুলে, পথে নামলেন পড়ুয়ারাআরজি কর প্রতিবাদ পৌঁছে গেল সুদূর লিভারপুলে, পথে নামলেন পড়ুয়ারা। ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের এক চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ভারতের পাশাপাশি সারা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষোভের সঞ্চার করেছে।
  • এই ঘটনার প্রতিবাদে লিভারপুলে প্রায় ৫৫ জন ছাত্রছাত্রী একটি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের আয়োজন করে।

কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের এক চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ভারতের পাশাপাশি সারা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষোভের সঞ্চার করেছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে লিভারপুলে প্রায় ৫৫ জন ছাত্রছাত্রী একটি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের আয়োজন করে। এই শিক্ষার্থীরা লিভারপুল ইউনিভার্সিটি এবং লিভারপুল জন মুরস ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন দেশের ছাত্রছাত্রী, যাদের মধ্যে ভারত থেকে আসা ছাত্রছাত্রীরাও ছিলেন।

লন্ডন রোড থেকে শুরু হয়ে লিভারপুল সিটি সেন্টার পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা পোস্টার নিয়ে হাতে হাত ধরে হাঁটেন। তাঁদের পোস্টার এবং নীরবতায় ছিল মহিলাদের প্রতি হিংসা এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের বার্তা। বিক্ষোভকারীদের দাবী ছিল, "ভারত থেকে লিভারপুল পর্যন্ত, আমরা ন্যায়বিচার এবং নারীর সুরক্ষার জন্য দাঁড়াব।"

বিক্ষোভের সময় শিক্ষার্থীরা ধর্ষণের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নেন এবং আরজি করের নির্যাতিতা ও অন্যান্য অগণিত নারীর প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করেন যারা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত। বহু মানুষ এগিয়ে এসে সমর্থন জানিয়েছেন এই প্রতিবাদ সমাবেশকে। বিক্ষুব্ধরা বলেন, "মহিলারা যদি হাসপাতালে নিরাপদ না থাকে, তাহলে তারা কোথায় নিরাপদ থাকবে?" আন্দোলনকারীদের একজন, প্রেরণা ঘোষ বলেন, "লিভারপুলের পড়ুয়ারা আরজি করের চিকিৎসকের পাশে দাঁড়াচ্ছে।

মহিলারা অশ্লীল পোশাক পরেছেন বলে তাঁদের দোষারোপ করা হয়, কিন্তু একজন তিন বছরের শিশু, ষাট বছরের বৃদ্ধা, এমনকি মৃতদেহেরও কি দোষ? এটা  অসুস্থ মানসিকতার প্রতিফলন।" গোটা আন্দোলনটির ডাক দিয়েছিলেন প্রেরণা ঘোষ ও মেহুলি দাস।

 

TAGS:
POST A COMMENT
Advertisement