scorecardresearch
 

তপন দত্ত খুনের মামলা: CBI তদন্তই বহাল রাখল হাইকোর্ট

Tapan Dutta Murder Case: কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রেখেছেন। ২০১১ সালে মে মাসে গুলি করে খুন করা হয় তপন দত্তকে। চলতি বছরের ৯ জুন এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

Advertisement
কলকাতা হাইকোর্ট। প্রতীকী ছবি কলকাতা হাইকোর্ট। প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • তপন দত্ত খুনের মামলা
  • CBI তদন্তই বহাল রাখল হাইকোর্ট
  • জানুন বিস্তারিত তথ্য

Tapan Dutta Murder Case: বালির তৃণমূল নেতা তথা সমাজকর্মী তপন দত্ত খুনের মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। এদিন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রেখেছেন। ২০১১ সালে মে মাসে গুলি করে খুন করা হয় তপন দত্তকে। চলতি বছরের ৯ জুন এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সেই নির্দেশেক চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়ে আবেদন করে অন্যতম অভিযুক্ত ষষ্ঠী গায়েন। কিন্তু এদিন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ সেই আবেদন খারিজ করে দেন। সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখেন তাঁরা।

২০১১ সালে তপন দত্ত খুনের পরে একাধিক বিতর্ক তৈরি হয়। এই মামলার তদন্তভার দেওয়া হয় সিআইডিকে। সিআইডি চার্জশিটে একাধিক তৃণমূল নেতারও নাম থাকে। নিম্ন আদালত থেকে শুরু করে এই মামলা সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গিয়েছে। ষষ্ঠী গায়েনের সঙ্গে ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানিয়েছিল রাজ্য সরকারও। রাজ্য সরকারের যুক্তি ছিল, "এই মামলার তদন্ত প্রক্রিয়া সবে শেষ হয়েছে। কী করে আবার ফের তদন্ত করতে বলে দেওয়া হয়। চার্জশিট পেশ হয়ে যাওয়ার পরে ফের নতুন করে তদন্ত করতে দেওয়া কতটা যুক্তিপূর্ণ?"

আদালতে সওয়াল-জবাবের সময়ে নিহত তপন দত্তের পরিবারের আইনজীবী বিকশ রঞ্জন ভট্টাচার্য জানান, "এই মামলায় দুটি চার্জশিট জমা পড়েছে। সেখানে বেশ কিছু তৃণমূল নেতার নাম রয়েছে। বেশ কিছু নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। আসল দোষীরা এখনও শাস্তি পায়নি।" দু পক্ষের সওয়াল জবাব শুনে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গেল বেঞ্চের সিবিআই তদন্তের নির্দেশই বহাল রাখেন।

Advertisement

Advertisement