scorecardresearch
 

'টাইম ফর প্যাক-আপ!', মদনের ফেসবুক পোস্ট ঘিরে এবার জল্পনা

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী, তৃণমূল (Trinamool) নেতা মদন মিত্র (Madan Mitra)-এর ফেসবুক (Facebook) পোস্ট ঘিরে গুঞ্জন তৈরি হয়েছে।  তিনি লিখেছেন, 'টাইম ফর প্যাক-আপ'। এ নিয়ে তীব্র আলোড়ন রাজ্য রাজনীতিতে। তিনি কী বলতে চেয়েছেন? তাহলে কি তিনিও দল ছাড়বেন, প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। 

Advertisement
মদন মিত্রের ফেসবুক পোস্ট ঘিরে জল্পনা। ছবি সৌজন্য: ফেসবুক মদন মিত্রের ফেসবুক পোস্ট ঘিরে জল্পনা। ছবি সৌজন্য: ফেসবুক
হাইলাইটস
  • 'টাইম ফর প্যাক-আপ'
  • মদন মিত্রের ফেসবুক পোস্ট নিয়ে গুঞ্জন
  • কী বলতে চাইলেই তিনি?

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী, তৃণমূল (Trinamool) নেতা মদন মিত্র (Madan Mitra)-এর ফেসবুক (Facebook) পোস্ট ঘিরে গুঞ্জন তৈরি হয়েছে। তিনি লিখেছেন, 'টাইম ফর প্যাক-আপ'। এ নিয়ে তীব্র আলোড়ন রাজ্য রাজনীতিতে। তিনি কী বলতে চেয়েছেন? তাহলে কি তিনিও দল ছাড়বেন, প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। 

দিন কয়েক আগে রাজ্য় মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন শুভেন্দু অধিকারী। ওইদিন মদনবাবু জানিয়েছিলেন, শুভেন্দুর সঙ্গে এখনও তাঁর যোগাযোগ রয়েছে। তবে তিনি এটাও জানিয়েছিলেন, রাজ্যে তৃণমূল শক্ত জায়গায় দাঁড়িয়ে।

তবে তারপর মদনবাবুর এই পোস্ট নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। সেখানে মাত্র কয়েকটি শব্দ লিখেছেন তিনি। জনসংযোগের জন্য তিনি ফেসবুককে কাজে লাগান। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য তিনি অনেকবার ফেসবুক লাইভ করেছেন।

এই সেই পোস্ট

শুভেন্দু অধিকারী মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পর মদনবাবুর প্রতিক্রিয়া ছিল, ওই দপ্তরের নাম পরিবহণ দপ্তর। এটা নিতান্তই তাঁর ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমি আগে ওই দপ্তরের কাজ করেছি। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর। আমি এ ব্যাপারে কোনও কথা বলতে চাইব না।

তিনি আরও জানিয়েছিলেন, কিছু জিনিস আরম্ভ হয়েছে। আমাদের দলের নেতৃত্বে রয়েছেন। তাঁরা সে ব্যাপারটি দেখছেন। তবে আমার আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি তৃণমূল রাজ্যে বেশ শক্ত জায়গায় রয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে দল ভাল জায়গাতেই দাঁড়িয়ে রয়েছে। কেন উনি পদত্যাগ করলেন, সে ব্যাপারে বলতে পারব না। উনি পরে কী করবেন, তা আমি কি করে বলব? তবে আমি তাঁর কাছের ছিলাম। তাঁর সঙ্গে ব্যক্তিগত ভাবে এখনও যোগাযোগ রয়েছে। তবে রাজনীতিতে চিরস্থায়ী বলে কোনও শব্দ হয় না। সময় বাকি পার্থক্য করে দেবে। তবে আমি তৃণমূলের একজন কর্মী হিসেবে বলতে পারি, বিজেপিরকে থামাতে এরাজ্যে সবাইকে একসঙ্গে লড়াই করতে হবে। বিজেপির বিরুদ্ধে সবাইকে একসঙ্গে লড়তে হবে।

Advertisement

তিনি নারদ কান্ডে অভিযুক্তের মধ্যে অন্যতম। এই মামলায় দীর্ঘদিন ছেড়ে থাকতে হয়েছিল ২০১৬ সালে কামারহাটি বিধানসভা ভোটে লড়েছিলে। তবে তিনি হেরে গিয়েছিলেন। ২০১১ সালে তিনি ওই কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন। পরে মন্ত্রীও হয়েছিলেন। ভোটে হেরে যাওয়ার পরও তিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। তিনি কলকাতা, কামারহাটি এাকায় অজস্র পুজো কমিটির সভাপতি পদে রয়েছেন। এছাড়া বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের পদেও রয়েছেন।

Advertisement