scorecardresearch
 

বউবাজার ফাটল আতঙ্কের জের, বাড়ি বদলের ভাবনা তৃণমূল বিধায়কের

এখানে নিজের স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে থাকেন বিধায়ক তাপস রায়। এক সংবাদমাধ্যমকে তাপসবাবু জানান, "উদ্বেগ আমার রয়েছে। আমার পরিবারের রয়েছে। আমার স্ত্রী, আমার কন্যা রয়েছেন। বিদেশে আমার ছেলে থাকে। তাঁদের প্রত্যেকে উদ্বেগ রয়েছে। তাই বিকল্প বাসার কথা ভাবতে হচ্ছে আমাকে। আমি ভাবছি।"

Advertisement
ছবি নিজস্ব ছবি নিজস্ব
হাইলাইটস
  • বউবাজার বিল্ডিং ফালটকান্ড
  • বাড়ি ছাড়ার ভাবনা তৃণমূল বিধায়কের
  • নতুন বাড়িতে যেতে পারেন তাপস রায়

বাড়িতে ফাটলের জেরে আতঙ্ক ছড়িয়ে রয়েছে বউবাজার চত্বরে। উদ্বেগ-উৎকন্ঠায় রাতের ঘুম উড়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। ইতিমধ্যেই বাড়ি ছেড়েছেন অনেকে। এবার সেই আতঙ্ক গ্রাস করল বরানগরের তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায়কেও। আর তার জেরে এবার বাড়ি বদলেও ভাবনাও শুরু করেছেন বিধায়ক। 

এর আগে ২০১৯ সালেও বউবাজারে ঘটেছিল এই ধরনের ঘটনা। সেই সময়েই ফাটল ধরেছিল তাপস রায়ের ১০৫ নম্বর বউবাজার স্ট্রিটের ফ্ল্যাটে। যার জেরে সেই সময় প্রায় মাস তিনেক অন্যত্র থেকেছিলেন তিনি। এবারের ঘটনায় ফের ছড়িয়েছে আতঙ্ক। ফলে বাড়ি বদলের ভাবনা বিধায়কের। 

জানা গিয়েছে, এখানে নিজের স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে থাকেন বিধায়ক তাপস রায়। এক সংবাদমাধ্যমকে তাপসবাবু জানান, "উদ্বেগ আমার রয়েছে। আমার পরিবারের রয়েছে। আমার স্ত্রী, আমার কন্যা রয়েছেন। বিদেশে আমার ছেলে থাকে। তাঁদের প্রত্যেকে উদ্বেগ রয়েছে। তাই বিকল্প বাসার কথা ভাবতে হচ্ছে আমাকে। আমি ভাবছি।"

প্রসঙ্গত, গত বুধবার সন্ধ্যায় ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পের কাজ চলাকালীন বউবাজারে দুর্গাপিতুরি লেনের পরপর প্রায় ১০-১২টি বাড়িতে ফাটল দেখা যায়। ফাটল ধরে রাস্তাতেও। জরুরি জিনিসপত্র ব্যাগে ভরে তড়িঘড়ি বাড়ি ছাড়তে শুরু করেন বাসিন্দারা। তাঁদের স্থানীয় একটি হোটেলে থাকাখাওয়ার বন্দোবস্ত করে কলকাতা পুরসভা। বর্তমানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ১৫ নম্বর দুর্গাপিতুরি লেনের একটি বিপজ্জনক-সহ মোট ২টি বাড়ি আংশিক ভেঙে ফেলা হবে। বাকি বাড়িগুলি নিয়ে পড়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

আরও পড়ুনআজ থেকে বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে, যা জানাচ্ছে হাওয়া অফিস...

 

Advertisement