scorecardresearch
 

SSKM-এর মর্গে বিচারাধীন বন্দির দেহ লোপাটে রহস্য, ব্যাপক পুলিশি তল্লাশি শুরু

এসএসকেএম হাসপাতালের মর্গ থেকে বিচারাধীন বন্দির দেহ উধাও, এই অভিযোগে শোরগোল পড়ে গেছে। সূত্রের খবর, টানা পাঁচদিন ধরে চলছে সেই দেহের খোঁজ। কিন্তু পাওয়া যায়নি। এই ব্যাপারে এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফেও কিছু জানানো হয়নি।

Advertisement
প্রতীকী ছবি। প্রতীকী ছবি।
হাইলাইটস
  • এসএসকেএম হাসপাতালের মর্গ থেকে বিচারাধীন বন্দির দেহ উধাও, এই অভিযোগে শোরগোল পড়ে গেছে।
  • সূত্রের খবর, টানা পাঁচদিন ধরে চলছে সেই দেহের খোঁজ।

এসএসকেএম হাসপাতালের মর্গ থেকে বিচারাধীন বন্দির দেহ উধাও, এই অভিযোগে শোরগোল পড়ে গেছে। সূত্রের খবর, টানা পাঁচদিন ধরে চলছে সেই দেহের খোঁজ। কিন্তু পাওয়া যায়নি। এই ব্যাপারে এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফেও কিছু জানানো হয়নি।

দিনকয়েক আগে এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় মৃত্যু হয় এক বিচারাধীন বন্দির। দেহ রাখা হয়েছিল ওই হাসপাতালের মর্গে। সেখান থেকেই দেহ লোপাট হয়ে যায়। বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর শুরু করেছে হেস্টিংস থানার পুলিশ।

সূত্রের খবর,  প্রায় ১৫ বছর আগে হাওড়ার জগাছায় এক ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ ওঠে বাবলু পোল্লের বিরুদ্ধে। তাঁর বাড়ি আমতার চন্দ্রপুর এলাকায়। হাওড়া থেকেই বাবলুকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সেদিন থেকে হাওড়া সংশোধনাগারই ছিল তাঁর ঠিকানা। সেই খুনের ঘটনার মামলা চলছিল।

আরও পড়ুন

পুলিশ জানিয়েছে, জেলে থাকার সময়েই নানা রোগে আক্রান্ত হন বাবলু। হাওড়া জেল কর্তৃপক্ষ তাঁকে কলকাতার প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে স্থানান্তরিত করে। সেখানেই তাঁর চিকিৎসা চলছিল। কিন্তু সম্প্রতি মারাত্মক অসুখে আক্রান্ত হন বাবলু। তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। সেখানেই চিকিৎসা চলাকালীন তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিশ অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে। সেই সঙ্গে খবর দেওয়া হয় প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষকে। কারণ, বিচারাধীন অবস্থায় সেখানেই বন্দি ছিলেন তিনি। 

এরপর বাবলুর পরিবারকে খবর পাঠানো হয়। তাঁর পরিবারের লোকজন এসে দাবি করেন, যে দেহটি তাঁদের দেখানো হয়েছে সেটি বাবলুর নয়। এরপর আরও কয়েকটি দেহ দেখানো হলেও পরিবারের সদস্যরা জানিয়ে দেন, সেগুলির কোনওটি বাবলু পোল্লের নয়। তাহলে বাবলুর দেহ গেল কোথায়, হন্যে হয়ে খুঁজছে পুলিশ।

 

Advertisement