scorecardresearch
 

TET Scam: হাইকোর্টের রায় চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দরজায় TMC MLA মানিক ভট্টাচার্য

শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত হিসেবে উঠে এসেছে মানিকের নাম।  তাঁর বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই মানিক ও তাঁর পরিবারের সম্পত্তির খতিয়ান হলফনামা আকারে জমা দিতে বলা হয়েছিল। পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি পদ থেকে তাঁকে অপসারণের নির্দেশও দিয়েছিল হাইকোর্ট।

Advertisement
সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মানিক ভট্টাচার্য। সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মানিক ভট্টাচার্য।
হাইলাইটস
  • সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মানিক ভট্টাচার্য।
  • হাইকোর্টের রায় চ্যালেঞ্জ করে আবেদন।

কলকাতা হাইকোর্টে রায়কে চ্যালেঞ্জ করে এবার সুপ্রিম কোর্টে মামলা করলেন মানিক ভট্টাচার্য। গত ১৫ সেপ্টেম্বর তিনি শীর্ষ আদালতে আবেদন করেছেন বলে খবর। ২৭ সেপ্টেম্বর মামলার শুনানি বলে আদালত সূত্রের খবর। 

শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত হিসেবে উঠে এসেছে মানিকের নাম।  তাঁর বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই মানিক ও তাঁর পরিবারের সম্পত্তির খতিয়ান হলফনামা আকারে জমা দিতে বলা হয়েছিল। পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি পদ থেকে তাঁকে অপসারণের নির্দেশও দিয়েছিল হাইকোর্ট। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চে যান মানিক। কিন্তু  বিচারপতি সুব্রত তালুকদার ও বিচারপতি লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়ই বহাল রাখে। এবার ওই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে দেশের শীর্ষ আদালতের শরণাপন্ন মানিক ভট্টাচার্য। বলে রাখি, তাঁকে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছে রাজ্য সরকার।

শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই মানিক ভট্টাচার্যকে জেরা করেছে ইডি। তাঁর বাড়িতে তল্লাশিও চালিয়েছে। পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের গ্রেফতারির ৫৮ দিন পরে চার্জশিট জমা দিয়েছে ইডি। ওই চার্জশিটে মানিকের কথা উল্লেখ রয়েছে। তাতে বলা হয়েছে,'মানিক যা তা ভাবে টাকা তুলছেন বলে মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় একটি মেসেজ পেয়েছিলেন।'  পার্থের মোবাইলে মানিকের নাম 'মানিক ভট্টাচার্য ল' বলে যে সেভ করা রয়েছে। তাঁদের মধ্যে মেসেজ চালাচালিও হয়েছে। 

আরও পড়ুন- কেন্দ্রীয় হারে কতটা DA পাবেন রাজ্যের কর্মীরা?

Advertisement