Fatty Liver Tips: নতুন বছরের আগেই হু হু করে কমবে ফ্যাটি লিভার, ৫ সেরা টিপস

ফ্যাটি লিভার একটি গুরতর সমস্যা। এই সমস্যাকে অবহেলা করলে লিভারের হাল বিগড়ে যেতে পারে। পিছু নিতে পারে লিভার সিরোসিস ও লিভার ফাইব্রোসিসের মতো সমস্যা। তাই যেভাবেই হোক ফ্যাটি লিভারের থেকে সেরে উঠতে হবে। আর সেটা ২০২৬ সালে প্রবেশের আগে হলে তো কথাই নেই।

Advertisement
নতুন বছরের আগেই হু হু করে কমবে ফ্যাটি লিভার,  ৫ সেরা টিপসফ্যাটি লিভারের টিপস
হাইলাইটস
  • ফ্যাটি লিভার একটি গুরতর সমস্যা
  • লিভারের হাল বিগড়ে যেতে পারে
  • ফ্যাটি লিভারের থেকে সেরে উঠতে হবে

ফ্যাটি লিভার একটি গুরতর সমস্যা। এই সমস্যাকে অবহেলা করলে লিভারের হাল বিগড়ে যেতে পারে। পিছু নিতে পারে লিভার সিরোসিস ও লিভার ফাইব্রোসিসের মতো সমস্যা। তাই যেভাবেই হোক ফ্যাটি লিভারের থেকে সেরে উঠতে হবে। আর সেটা ২০২৬ সালে প্রবেশের আগে হলে তো কথাই নেই।

এখন প্রশ্ন হল, এত কম দিনে লিভার থেকে ফ্যাট ঝরিয়ে ফেলবেন কীভাবে? সেই উত্তরটা জানতে চাইলে নিবন্ধটি পড়তে হবে। তবে তার আগে ফ্যাটি লিভার সম্পর্কে দুই-এক কথা জেনে নিন।

ফ্যাটি লিভার কী?

এটি একটি জটিল অসুখ। এই অসুখে লিভারে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ফ্যাট জমে যায়। যার ফলে যকৃতে প্রদাহ হতে পারে। তার ফলেই যত সমস্যার সূত্রপাত। তাই যেভাবেই হোক ফ্যাটি লিভার থেকে সেরে উঠতে হবে।

এখন যত দ্রুত সম্ভব ফ্যাটি লিভার থেকে সেরে ওঠার একাধিক উপায় সম্পর্কে জেনে নিন।

ফাস্ট ফুড একদম বন্ধ

আজ থেকেই ফাস্ট ফুড একবারে বন্ধ করে দিন। খাওয়া যাবে না প্রসেসড ফুডও। তাহলেই শরীরে কম পরিমাণ ক্যালোরি পৌঁছবে। পাশাপাশি প্রদাহ কমবে। তাই আজই এই সব খাবারের থেকে দূরত্ব তৈরি করে নিন। দেখবেন ফ্যাটি লিভার থেকে সেরে উঠবেন।

মিষ্টি, কেকও চলবে না

বছর শেষ মানেই মিষ্টি এবং কেক। তবে নতুন বছরের আগে যদি ফ্যাটি লিভার থেকে সেরে উঠতে হয়, তাহলে ভুলেও মিষ্টি বা কেক খাওয়া চলবে না। কারণ, এগুলিতে রয়েছে ক্যালোরির ভাণ্ডার। তাই নিয়মিত মিষ্টি এবং কেক খেলে আদতে ফ্যাটি লিভার বাড়বে। আর এটা ছেড়ে দিলে সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন।

পাঁঠার মাংস থেকে সাবধান

একটা কথা মাথায় রাখবেন, পাঁঠার মাংসে রয়েছে স্যাচুরেটেড ফ্যাট। এটি শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই ভুলেও পাঁঠার মাংস খাবেন না। এমনকী ডিমের কুসুমের থেকেও কিছুটা দূরত্ব বজায় রাখুন। তাহলেই দ্রুত সেরে উঠতে পারবেন।

Advertisement

শাক, সবজি খান

আপনাকে ডায়েটে রাখতে হবে শাক ও সবজি। শুধু তাই নয়, ওটস, আটার রুটি এবং ডালিয়া খেতে পারেন। তাতেই উপকার মিলবে। কারণ, এগুলিতে রয়েছে ফাইবার। যার ফলে কমে যাবে ফ্যাটি লিভার।

এক্সারসাইজ মাস্ট

প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে। দিনে ১ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় এক্সারসাইজ করুন। এই কাজটা করলেই দেখবেন শরীরের মেদ দ্রুত গতিতে কমে যাবে। সেই সঙ্গে ফ্যাটি লিভারের থেকে মুক্তি পাবেন।

এছাড়া চিকিৎসক কোনও ওষুধ দিলে, সেটাও খেয়ে যান। তাহলেই ২০২৬ সালের আগেই সেরে যাবে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা।

বিদ্র: এই প্রতিবেদটি সচেতনতার উদ্দেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে। কোনও ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই নিজের চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।

 

 

POST A COMMENT
Advertisement