scorecardresearch
 

Cancer Prevention: পরিবারে কারও ক্যান্সার হয়েছিল, সতর্ক হয়ে যান; দেরি না করে এই কাজগুলি করুন

Cancer Prevention: যদি পরিবারে ক্যান্সারের ইতিহাস থাকে (বাবা মা বা দাদু ঠাকুমা), তবে এটি আরও প্রজন্ম ধরে চলতে পারে। অর্থাৎ, যদি পরিবারের কারও আগে ক্যান্সার হয়ে থাকে, তবে পরবর্তী লোকেদের মধ্যে এই ঝুঁকি বাড়ে (বিশেষত প্রথম প্রজন্মে অর্থাৎ পিতামাতা থেকে সন্তান পর্যন্ত)। তাই কিছু বিষয় মাথায় রাখা খুবই জরুরী যাতে সময়মতো এই মারণ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

Advertisement
পরিবারে কারও ক্যান্সার হয়েছিল, সতর্ক হয়ে যান; দেরি না করে এই কাজগুলি করুন পরিবারে কারও ক্যান্সার হয়েছিল, সতর্ক হয়ে যান; দেরি না করে এই কাজগুলি করুন
হাইলাইটস
  • ক্যানসার শব্দটাই কারও কাছে দুঃস্বপ্নের মতো।
  • চিকিৎসা ক্ষেত্রে অনেক অর্জন সত্ত্বেও ক্যান্সার এখনও একটি মারণ রোগ।
  • যদি পরিবারে ক্যান্সারের ইতিহাস থাকে, তবে এই রোগ আরও কয়েক প্রজন্ম ধরে চলতে পারে।

Cancer Prevention: ক্যানসার দুঃস্বপ্নের মতো। যে বা যাঁরা এতে ভুক্তভোগী হয়েছেন, তাঁরাই জানেন এর সমস্যা। অনেকে সর্বস্বান্ত হন এর চিকিৎসা করে। ক্ষেত্রে অনেক অর্জন সত্ত্বেও ক্যান্সার এখনও একটি মারণ রোগ। সময়মতো ক্যান্সার ধরা পড়লে রোগীর চিকিৎসা সহজ হয় এবং তার জীবন বাঁচানোর সম্ভাবনাও অনেক বেশি থাকে, কিন্তু অনেক সময় সময়মতো ধরা না পড়ে রোগীকে বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়ে। ক্যান্সারের পিছনে কারণগুলি খারাপ জীবনধারা থেকে শুরু করে ধূমপান, বিকিরণ, যে কোনও ধরণের রাসায়নিকের সংস্পর্শে আসা পর্যন্ত হতে পারে, অন্যদিকে ক্যান্সারের অন্যতম প্রধান কারণ হল বংশগতি।

যদি পরিবারে ক্যান্সারের ইতিহাস থাকে, অর্থাৎ বাবা, মা, বা দাদু, ঠাকুমা কারও থেকে থাকে, তবে  এটি আরও প্রজন্ম ধরে চলতে পারে। অর্থাৎ, যদি পরিবারের কারও আগে ক্যান্সার হয়ে থাকে, তবে পরবর্তী লোকেদের মধ্যে এই ঝুঁকি বাড়ে বিশেষত প্রথম প্রজন্মে অর্থাৎ পিতামাতা থেকে সন্তান পর্যন্ত। তাই কিছু বিষয় মাথায় রাখা খুবই জরুরি যাতে সময়মতো এই মারণ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

জেনেটিক পরীক্ষা করান
জেনেটিক টেস্টিং হল একটি কৌশল যেখানে জিন পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যায় জিনের কোনও পরিবর্তন আছে কি না যা ভবিষ্যতে কোনও রোগের কারণ হতে পারে। পরিবারে কারও ক্যান্সারের ইতিহাস থাকলে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এই পরীক্ষা করা যেতে পারে।

এই বিষয়গুলিতে মনোযোগ দিন
পরিবারের কারও ক্যান্সার থাকলে আপনারও তা হবে এমন নয়, কারণ সব ধরনের ক্যান্সারই বংশগত নয়। ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার, মহিলাদের স্তন ক্যান্সার এবং পুরুষদের প্রোস্টেট ক্যান্সার জেনেটিক হতে পারে। সেই সঙ্গে শরীরে হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া, হাড়ে ব্যথা, কাশি বা মুখ থেকে রক্ত পড়া, দীর্ঘস্থায়ী জ্বর এর মতো কোনও ধরনের অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা গেলে তা অবহেলা করা উচিত নয়।

Advertisement

আপনার খাদ্যের যত্ন নিন
ক্যান্সার এড়াতে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি, খনিজ ও ভিটামিন সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া খুবই জরুরী, এর সঙ্গে সবসময় তাজা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। ধূমপান, অ্যালকোহল, প্রক্রিয়াজাত খাবারের মতো জিনিস থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন। এর মাধ্যমে আপনি শুধু ক্যান্সারই নয়, অনেক মারাত্মক রোগের ঝুঁকিও এড়াতে পারবেন।

স্বাস্থ্যকর রুটিন গ্রহণ করুন
যেকোন রোগ এড়াতে এবং সুস্থ থাকার জন্য, আপনার শারীরিক কার্যকলাপ যেমন ব্যায়াম বা যোগব্যায়ামের জন্য প্রতিদিন কিছু সময় বের করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, সাইকেল চালানো বা ব্যায়াম করা অনেক গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা কমাতে পারে।

 

Advertisement