scorecardresearch
 

October Heat Health Crisis: অক্টোবরে ভ্যাপসা গরমে ঘরে ঘরে সর্দি-কাশি-গলা ব্যথা, কেন? চিকিৎসা কী? জানালেন ডাক্তার

চড়া রোদ। বেলা গড়ালেই ভ্যাপসা গরম। এবছর অক্টোবরে হাঁসফাঁস অবস্থা। গরম থেকে বাঁচতে অনেকেই অক্টোবরেও এসি চালাতে বাধ্য হচ্ছেন। আবহাওয়ার এহেন তারতম্যে অনেকেরই শরীর বিগড়োচ্ছে। জ্বর, সর্দি-কাশিতে ভুগছেন অনেকেই। কারও আবার গলা ব্যথার সমস্যা। অক্টোবরে  কেন এত গরম? আবহাওয়ার সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে কীভাবে নিজেকে সুস্থ রাখবেন? জ্বর, সর্দি-কাশি হলে কীভাবে সামলাবেন, তা-ই বাতলে দিলেন চিকিৎসকরা। 

Advertisement
গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই। গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অনেকেই।
হাইলাইটস
  • এবছর অক্টোবরে হাঁসফাঁস অবস্থা।
  • আবহাওয়ার এহেন তারতম্যে অনেকেরই শরীর বিগড়োচ্ছে।
  • জ্বর, সর্দি-কাশি হলে কীভাবে সামলাবেন, তা-ই বাতলে দিলেন চিকিৎসকরা। 

চড়া রোদ। বেলা গড়ালেই ভ্যাপসা গরম। এবছর অক্টোবরে হাঁসফাঁস অবস্থা। গরম থেকে বাঁচতে অনেকেই অক্টোবরেও এসি চালাতে বাধ্য হচ্ছেন। আবহাওয়ার এহেন তারতম্যে অনেকেরই শরীর বিগড়োচ্ছে। জ্বর, সর্দি-কাশিতে ভুগছেন অনেকেই। কারও আবার গলা ব্যথার সমস্যা। অক্টোবরে  কেন এত গরম? আবহাওয়ার সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে কীভাবে নিজেকে সুস্থ রাখবেন? জ্বর, সর্দি-কাশি হলে কীভাবে সামলাবেন, তা-ই বাতলে দিলেন চিকিৎসক।

অক্টোবরে কেন এত গরম? 

অক্টোবরে এবার কলকাতায় ভ্যাপসা গরম রয়েছে। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি থাকার কারণে অনেকেই নাজেহাল হচ্ছেন। ঠান্ডা-গরমে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। কিন্তু কেন এত গরম অক্টোবরে? কারণ, এই সময় বর্ষা বিদায় নেয়। শুষ্ক আবহাওয়া বজায় থাকে। পরিষ্কার থাকে আকাশ। তবে এই সময় আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি অনেকটাই বেশি থাকে। যে কারণেই, কলকাতা, মুম্বই, দিল্লিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৫-৪০ ডিগ্রির কাছে পৌঁছে যায়। তবে দিনের বেলায় গরম ভাব থাকলেও রাতের পর আবহাওয়ার বদল টের পাওয়া যাচ্ছে। 

আরও পড়ুন

জ্বর, সর্দি-কাশিতে কাবু অনেকেই
 
আবহাওয়ার এই খামখেয়ালির কারণে জাঁকিয়ে বসছে জ্বর, সর্দি-কাশি। গলা ব্যথা, কফে জেরবার অনেকেই। এই প্রসঙ্গে bangla.aajtak.in-কে চিকিৎসক সুনন্দ দে বলেন, 'রাতে অনেকে এসি চালিয়ে ঘুমোচ্ছেন, আবার ভোরবেলায় তাপমাত্রার ফারাক হচ্ছে। আবহাওয়ার তারতম্য ঘটছে। যার ফলে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।' 

কীভাবে সুস্থ রাখবেন?

এই অবস্থায় নিজেকে সুস্থ রাখবেন কীভাবে?  চিকিৎসক সুনন্দ দে বলেন, 'যাঁরা অসুস্থ হচ্ছেন, তাঁদের মাস্ক পরা উচিত এবং আইসোলেশনে থাকা দরকার। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মাইল্ড ভাইরাল ফিভার হচ্ছে। নাক, মুখ ঢেকে রাখা দরকার। সারাদিনে ২-৩ বার স্টিম নেওয়া খুব উপকার। ১০০-এর উপর তাপমাত্রা উঠলে প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে।' তিনি আরও জানিয়েছেন, 'জ্বরের সঙ্গে প্রচুর চেস্ট ইনফেকশন, কফ হলে অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করা উচিত। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করুন। যাঁদের গলা ব্যথা, কফ জমে আছে বলে মনে হচ্ছে, তাঁরা স্টিম নিন। তবে বাড়াবাড়ি হলে ডাক্তার দেখান।'

Advertisement


 

Advertisement