Winter Immunity Booster: শীতে সর্দি-কাশি এড়াতে কী খাবেন? রোগ প্রতিরোধে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ

শীত আসতেই বাড়ছে সর্দি-কাশির প্রকোপ। আবহাওয়া বদলের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের দাপটও বাড়ে। ফলে বাড়িতে ছোট থেকে বড়; সবাই নাক ঝাড়া, গলা ব্যথা, কাশি, জ্বরের সমস্যায় ভোগেন।

Advertisement
শীতে সর্দি-কাশি এড়াতে কী খাবেন? রোগ প্রতিরোধে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এই ফল খান ।
হাইলাইটস
  • শীত আসতেই বাড়ছে সর্দি-কাশির প্রকোপ।
  • আবহাওয়া বদলের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের দাপটও বাড়ে।
  • বাড়িতে ছোট থেকে বড়; সবাই নাক ঝাড়া, গলা ব্যথা, কাশি, জ্বরের সমস্যায় ভোগেন।

শীত আসতেই বাড়ছে সর্দি-কাশির প্রকোপ। আবহাওয়া বদলের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাসের দাপটও বাড়ে। ফলে বাড়িতে ছোট থেকে বড়; সবাই সর্দি, গলা ব্যথা, কাশি, জ্বরের সমস্যায় ভোগেন। চিকিৎসকরা বলছেন, শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোই সর্দি-কাশি এড়ানোর প্রথম শর্ত। আর তা সম্ভব সঠিক খাবার খেলে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডার মাসে এমন কিছু খাবার আছে, যা দৈনন্দিন ডায়েটে রাখলে শরীর গরম থাকে, ভাইরাসের সংক্রমণও অনেকাংশে রুখে দেওয়া যায়। বাজারে সহজলভ্য এই খাবারগুলি শরীরের ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ঘাটতি পূরণ করে, তৈরি করে প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ক্ষমতা।

প্রথমেই আসে আদা। আদার অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ গলা ব্যথা কমায়, ভাইরাসের সংক্রমণ রুখে দেয়। সকালে চা-তে বা গরম জলে আদা মিশিয়ে খেলে দ্রুত উপকার মেলে।

মধু-ও শীতে মহৌষধের মতো কাজ করে। মধু গলার জ্বালা কমানোর সঙ্গে শরীরে উষ্ণতা বাড়ায়, দীর্ঘস্থায়ী কাশিও সারায়।

এ ছাড়া রসুন; শরীরের ন্যাচারাল অ্যান্টিবায়োটিক। নিয়মিত রসুন খেলে শরীরে জিঙ্ক ও এলিসিনের মাত্রা বাড়ে, যা সংক্রমণ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা নেয়।

চিকিৎসকেরা আরও বলছেন, শীতে লেবু, কমলা, আমলকি, বাতাবি লেবু; এই সব ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ ফল খাওয়া খুব জরুরি। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীরকে ঠান্ডার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।

সঙ্গে রাখুন হলুদ দুধ। হলুদের কুরকুমিন প্রদাহ কমায়, রাতের বেলা গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে সর্দি-কাশি দূরে থাকে।

হালকা স্যুপ, গরম জল, গাজর-বিট-টম্যাটোর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সব্জিও শীতে প্রতিদিনের ডায়েটে জরুরি।

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, শীতে জল কম খাওয়ার প্রবণতা থাকে। কিন্তু শরীরকে জলশূন্য হতে দিলে সর্দি-কাশির ঝুঁকি বাড়ে। তাই গরম জল পান করুন নিয়মিত। সঙ্গে ধুলো-বাতাস এড়িয়ে চলা, পর্যাপ্ত ঘুম আর নিয়মিত ব্যায়াম; সব মিলিয়ে শীতকালীন অসুখকে দূরে রাখার ফর্মুলা।

POST A COMMENT
Advertisement