scorecardresearch
 
Advertisement
লাইফস্টাইল

Omicron-কে হারাতে এই ৬ খাবার থাকতেই হবে আপনার ডায়েটে

কোভিডের ডায়েট প্ল্যান
  • 1/7

করোনা আক্রান্ত হলে শুধু ওষুধেই ভরসা করবেন না। বরং খাওয়া-দাওয়ার উপরেও নজর রাখা দরকার। সংক্রমণের মোকাবিলায় পরিমিত ভিটামিন, প্রোটিন চাই শরীরে। কী ডায়েট প্ল্যান মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা? 

কোভিডের ডায়েট প্ল্যান
  • 2/7

জিঙ্কে ভরপুর খাবার

পেঁপের বীজ, ছোলা, বাদাম, দুগ্ধজাতীয় খাবার, আটা ও মাছের মধ্যে থাকে জিঙ্ক। জিঙ্ক শরীরে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি তৈরি করে। শুধু তাই নয়, অ্য়ান্টিভাইরালও। ফলে ভাইরাসের জোরালো সংক্রমণ বা প্রভাব রুখে দিতে পারে জিঙ্ক।  

কোভিডের ডায়েট প্ল্যান
  • 3/7

ভিটামিন সি

দেহে রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা গড়ে তোলে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি অ্যাসকর্বিক অ্যাসিড হিসেবে পরিচিত। এটি জলের সঙ্গে মিশে যেতে পারে। অ্য়ান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এজন্য টকজাতীয় ফল যেমন লেবু, গাঢ় রঙের সবজি, পেয়ারা, ব্রকোলি, স্ট্রবেরি ও পাকা পেঁপে খেতে হবে।  

Advertisement
কোভিডের ডায়েট প্ল্যান
  • 4/7

ভিটামিন ডি 
     

একটি গবেষণা বলছে, করোনার চিকিৎসায় ভিটামিন ডি খুব কার্যকরী। শরীরে পর্যাপ্ত মাত্রায় ভিটামিন ডি থাকলে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন রোগী। তাই করোনা আক্রান্তদের ডায়েটে থাকা উচিত- মাশরুম, ডিমের হলুদ অংশ, দই এবং দুধ। পাশাপাশি রোজ অন্তত ১ ঘণ্টা রোদে থাকুন। 

কোভিডের ডায়েট প্ল্যান
  • 5/7

প্রোটিন

প্রোটিন শরীরে জন্য অত্যন্ত দরকারি একটি উপাদান। মাংসপেশী ও কোষের মেরামতি করে প্রোটিন। প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে সক্ষম করে তোলে শরীরকে। করোনার কারণে যে কোষগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেগুলিকে সুস্থ করে তোলে প্রোটিন। ফলে দুগ্ধজাত খাবার, ডিম, মাছ, মাংস ও ছোলা রাখা দরকার ডায়েট প্ল্যানে।

কোভিডের ডায়েট প্ল্যান
  • 6/7

প্রাকৃতিক অ্যান্টিভাইরাল

প্রাকৃতিক উপায়েই দূর করা যায় সর্দি ও কাশি। তুলসি, আদা, গোলমরিচ ও রসুন খাদ্যতালিকায় থাকা দরকার। এগুলি মিশিয়ে তরল করেও খেতে পারেন। তা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপাদেয়।    
     

কোভিডের ডায়েট প্ল্যান
  • 7/7

তরল খাদ্য 

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হলে রোগীর শারীরিক ক্ষমতা অনেকটা কমে যায়। তাঁর উঠে দাঁড়ানোর ক্ষমতাও থাকে না অনেক ক্ষেত্রে। সেজন্য খনিজ ও ভিটামিন দরকার। যাতে তাড়াতাড়ি দৈহিক বল ফিরে আসে। তাই পানীয় বেশি করে খান। জল তো আছেই। সেই সঙ্গে নারকেলের জল, আমলার রস, দইয়ের ঘোল, তাজা কমলা লেবুর রস বেশি করে পান করুন।

Advertisement