
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থেকে ওজন কমানো, মধুর উপকার বলে শেষ করা যাবে না।

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থেকে ওজন কমানো, মধুর উপকার বলে শেষ করা যাবে না।

তবে বাজারে নকল বা ভেজাল মধুও পাওয়া যায়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক।

বাজার থেকে কিনে আনা মধু আসল নাকি নকল বুঝুন এই উপায়ে।

নকল মধু এখন অনেক দেশেরই খুব সাধারণ সমস্যা, যেটি স্বাদে আসল মধুর মতোই খেতে হয়।

আসল এবং নকল মধু প্রায়শই প্রায় একই দামে বিক্রি হয়, যার ফলে পার্থক্য করা কঠিন হয়ে পড়ে।

এই কারণে, বিজ্ঞানীরা এখন সহজ ঘরোয়া পরীক্ষা তৈরি করছেন যা ল্যাব পরীক্ষা ছাড়াই মধুর বিশুদ্ধতা যাচাই করতে পারে।

জলের মধ্যে একটু মধু মিশিয়ে দেখুন এটি জলে গুলছে কিনা। যদি মধুতে কলা বা গুড় থাকে তাহলে সহজেই মিশে যাবে আর যদি চিনি মেশানো থাকে তাহলে আল মধুর মতো জলের নীচে বসে যাবে। সহজে জলে মিশবে না।

আঙুলে অল্প মধু নিয়ে ঘষলে আসল মধু দ্রুত মিশে যায় এবং আঠালো ভাব কম থাকে। নকল মধু পাতলা ও কম আঠালো হয় এবং সহজেই ছড়িয়ে পড়ে।

একটি তুলোর টুকরায় মধু লাগিয়ে আগুন ধরালে আসল মধু সহজে জ্বলে উঠবে।